Advertisement

বিশ্ব

Expensive Divorce: দামি ডিভোর্স! দুবাই প্রিন্সের থেকে ৫,৫৯১ কোটি টাকা পেলেন রাজকুমারী

Aajtak Bangla
  • 27 Dec 2021,
  • Updated 5:05 PM IST
  • 1/8

ব্রিটেনের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়েছে। এই ডিভোর্স মামলাটি প্রায় ৫,৫৯১ কোটি টাকার! এই সপ্তাহের শুরুতে লন্ডনের হাইকোর্ট দুবাই প্রিন্সের শেখ মোহাম্মদকে তার প্রাক্তন স্ত্রী প্রিন্সেস হায়া বিনতে আল-হুসেনকে ৫৫৪ মিলিয়ন পাউন্ড (প্রায় ৫,৫৯১ কোটি টাকা বা ৭৩৪ মিলিয়ন ডলার) প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে।

  • 2/8

রাজকুমারী হায়া বিনতে আল-হুসেন শেখ মোহাম্মদের প্রাক্তন (দ্বিতীয়) স্ত্রী। এই বিবাহবিচ্ছেদ ২০১৭ সালে তাতিয়ানা আখমেডোভাকে রাশিয়ান বিলিয়নেয়ার ফারখাদ আখমেদভের দেওয়া ৪৫৩ মিলিয়ন পাউন্ডের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।

  • 3/8

শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ-আল-মাকতোমাস, যিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রী, ২০০৪ সালে রাজকুমারী হায়াকে তালাক দেন। তিনি জর্ডানের রাজ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইংল্যান্ডের একটি ব্যয়বহুল বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক করেন।

  • 4/8

শেখ মোহাম্মদের দ্বিতীয় স্ত্রী হায়া। যখন দুজনে বিয়ে করেছিলেন, তখন শেখ মোহাম্মদের বয়স ছিল ৫৫ বছর আর রাজকুমারী হায়ার বয়স ছিল ৩০ বছর। তিনি দুবাই প্রিন্সের দ্বিতীয় স্ত্রী হয়েছিলেন।

  • 5/8

দুবাইয়ের এই ধনকূবের দম্পতি ঘোড়া খুব পছন্দ করতেন। ২০০০ সিডনি অলিম্পিকে ঘোড়দৌড় ইভেন্টের সময় রাজকুমারী জর্ডানের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।

  • 6/8

দুবাই প্রিন্স তাঁকে তালাক দেওয়ার পর রাজকুমারী হায়া তিন বছর ধরে আদালতে মামলা চালান। শেষে তিনি নিজের এবং তার দুই সন্তানের নিরাপত্তার জন্য দুবাই প্রিন্সের থেকে ২৫০ মিলিয়ন পাউন্ড নিশ্চিত করেছেন। এর মধ্যে তিনি তার সন্তানদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ২৯০ মিলিয়ন ইউরোর একটি ব্যাঙ্ক গ্যারান্টিও পেয়েছেন।

  • 7/8

শেখ মোহাম্মদ ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজকুমারী হায়াকে তালাক দিয়েছিলেন। এপ্রিল, ২০১৯-এ রাজকুমারী হায়া তার দুই সন্তানকে নিয়ে দুবাইতে চলে যান। তারপর থেকেই এই মামলা চলছিল।

  • 8/8

সে সময়ের একাধিক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেহরক্ষীর সঙ্গে পরকীয়ার অভিযোগ এনে রাজকুমারী হায়াকে তালাক দিয়েছিলেন দুবাই প্রিন্স। অবেশেষে ৫,৫৯১ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ বা খোরপোষ পেলেন রাজকুমারী হায়া।

Advertisement
Advertisement