Ukraine Crisis : কেউ বাড়ির বধূ, কেউ আবার সন্তানের বাবা। কেউ আবার গোটা পরিবারের জন্য। এর প্রত্যেকেই ইউক্রেনের রাজধানী কিভ শহর (kyiv) এবং তাঁর আশেপাশের এলাকার বাসিন্দা। (ছবি-রয়টার্স)
সকাল হলে অফিস কিংবা বাড়ির কাজ নয়। এখন সকলের মাথায় একটাই চিন্তা নিজেকে বাঁচানো এবং পরিবারকে রক্ষা করা। রাশিয়া যে কোনও মুহূর্তে হামলা করতে পারে ইউক্রেনে। (ছবি-রয়টার্স)
এমন ভয়ভীতি চরম পর্যায়ে বিস্তার করেছে ইউক্রেনের রাশিয়া সংলগ্ন সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি। কিভ শহর সেই সহ জায়গাগুলো মধ্যেই একটি। সেখানকার স্থায়ী বাসিন্দাদের সরকারি সাহায্যে দেওয়া হচ্ছে মিলিটারি ট্রেনিং। নারী পুরুষ নির্বিশেষে কঠোর সামরিক প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। (ছবি-রয়টার্স)
ট্রেনিং নেওয়ার ক্ষেত্রে মূলত একটা জিনিসই মাথায় রাখা হচ্ছে, সেটা হচ্ছে আত্মরক্ষা। আচমকা হামলা হলে কেমন ভাবে নিজেকে এবং পরিচিতদের কেমন ভাবে রক্ষা করবে তা নিয়েই চলছে এই ট্রেনিংগুলো। (ছবি-রয়টার্স)
অন্তত ১ মাস মতো শুরু হয়েছে এমন প্রশিক্ষণ। ইউক্রেনের বর্তমান সেনা এবং প্রাক্তন সেনার তরফে দেওয়া হচ্ছে এই প্রশিক্ষণ। তবে এই প্রশিক্ষণের বিষয়ে কোনও জোরজবরদস্তি করা হচ্ছে না। (ছবি-রয়টার্স)
যেসব স্থানীয় প্রশিক্ষণ নিতে আসছেন তাঁরা স্বেচ্ছায় ভলান্টিয়ার স্বরূপ সামরিক ট্রেনিং নিচ্ছেন। তবে প্রশিক্ষণ শেষে সেই সব বেসরকারি নাগরিকদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হচ্ছে কিনা, সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। (ছবি-রয়টার্স)
ছবিগুলো স্পষ্ট ভাবে দেখলে বোঝা যাবে যে অত্যাধুনিক মিলিটারি এবং আগ্নেয়াস্ত্র চালানোর যুদ্ধকৌশল শেখানো হচ্ছে। সবার হাতে কাঠের কিংবা খেলনা একে ৪৭ তুলে দেওয়া হয়েছে। তা দিয়েই চলছে প্রশিক্ষণ। (ছবি-রয়টার্স)
রাশিয়া, ইউক্রেন এবং পশ্চিম প্রান্তের দেশগুলির চাপানউতোর নিয়ে ইতিমধ্যে শঙ্কায় আছে গোটা বিশ্ব। অনেকে আবার তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কাও করছে। একদিকে ন্যাটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি নিজেদের সেনা পাঠিয়েছে। (ছবি-রয়টার্স)
অপর প্রান্তে সেনা জড়ো করছে রাশিয়াও। এখন পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায় সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে সকলে। (ছবি-এপি)
তবে সবথেকে খারাপ সময়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন ইউক্রেনের সাধারণ মানুষরা। পাল্টে গিয়েছে দৈনন্দিন জীবনযাপন। এখন কাজ-সংসার ভুলে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিতে হচ্ছে,"ভবিষ্যতের আশঙ্কা" রোধ করার জন্য। (ছবি-এপি)