Advertisement

China Launched ICBMDF 41 Missile: শব্দের চেয়ে ২৫ গুণ গতি, মিসাইলের সফল পরীক্ষা করল চিন, রেঞ্জে আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়া

China Launched ICBMDF 41 Missile: ১৯৮০ সালে চিন একই পদ্ধতিতে ডিএফ-৫ পরীক্ষা করেছিল। সেই ক্ষেপণাস্ত্রটি ৯০০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছিল। এবার ডিএফ-৪১ পাড়ি দিয়েছে ১২ হাজার কিলোমিটার। যেখানে এর অপারেশনাল রেঞ্জ ১২ থেকে ১৫ হাজার কিলোমিটার। এই ক্ষেপণাস্ত্র আমেরিকার অনেক শহর ধ্বংস করতে সক্ষম।

শব্দের চেয়ে ২৫ গুণ গতি, মিসাইলের সফল পরীক্ষা করল চিন, রেঞ্জে আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়াশব্দের চেয়ে ২৫ গুণ গতি, মিসাইলের সফল পরীক্ষা করল চিন, রেঞ্জে আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়া
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 26 Sep 2024,
  • अपडेटेड 6:33 PM IST

China Launched ICBMDF 41 Missile: চিন ১৯৮০ সালের মে থেকে প্রথমবারের মতো তার আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের (ICBM) সম্পূর্ণ পরিসরের পরীক্ষা চালায়। বলা হচ্ছে ডিএফ-৪১ পারমাণবিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে চিন। তবে ক্ষেপণাস্ত্রের চেহারা নিয়ে চিনের পক্ষ থেকে কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি আসেনি।

১৯৮০ সালে চিন একই পদ্ধতিতে ডিএফ-৫ পরীক্ষা করেছিল। সেই ক্ষেপণাস্ত্রটি ৯০০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছিল। এবার ডিএফ-৪১ পাড়ি দিয়েছে ১২ হাজার কিলোমিটার। যেখানে এর অপারেশনাল রেঞ্জ ১২ থেকে ১৫ হাজার কিলোমিটার। এই ক্ষেপণাস্ত্র আমেরিকার অনেক শহর ধ্বংস করতে সক্ষম।

এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার আগে চিন তার রেঞ্জে আসা দেশগুলোকে জানিয়েছিল। কিন্তু তারা কোন পথে মিসাইলটি যাবে, সে কথা কাউকে বলেননি। টার্গেট সম্পর্কেও নয়। এটি দাবি করা হয়েছে যে ডিএফ-৪১ ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রশান্ত মহাসাগরে নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুতে পড়েছিল। এটি একটি বায়ুমণ্ডলীয় পরীক্ষা ছিল। অর্থাৎ ক্ষেপণাস্ত্রটিকে বায়ুমণ্ডল থেকে বাইরে পাঠিয়ে ফিরিয়ে আনা।

আরও পড়ুন

কোন দেশগুলো এই ক্ষেপণাস্ত্রের পথে পড়ল? 
চিন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এটি প্রথমে সোজা উড়ে যায়। এর পরে এটি বায়ুমণ্ডলে চলে যায়। যদিও যাত্রাপথে মিসাইলের লাইনের নীচে অনেকগুলি দেশ পড়েছে। এরপর এসব দেশ অতিক্রম করার পর ক্ষেপণাস্ত্রটি অস্ট্রেলিয়ার কাছে সাগরে পড়ে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি যে দেশগুলোর উপর দিয়ে গেছে সেগুলির মধ্যে রয়েছে সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, নাউরু, গিলবার্ট দ্বীপপুঞ্জ, টুভালু, ওয়েস্টার্ন সামোয়া, ফিজি এবং নিউ হেব্রাইডস। 

জেনে নিন এই ক্ষেপণাস্ত্রের শক্তি... 
২০১৭ সাল থেকে চিনা সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। Dongfeng-41 হল চিনের চতুর্থ প্রজন্মের কঠিন জ্বালানিযুক্ত রোড-মোবাইল আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। এটি চিনের কৌশলগত পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র। ৮০ হাজার কিলোগ্রাম ওজনের এই ক্ষেপণাস্ত্রটির দৈর্ঘ্য ৭২ ফুট এবং ব্যাস ৭.৫ ফুট। ২৫০ কিলোটনের ৮টি ওয়ারহেড বা ১৫০ কিলোটনের ১০টি ওয়ারহেড প্রতিটিতে স্থাপন করা যেতে পারে। মানে এমআইআরভি প্রযুক্তিতে সজ্জিত। মানে একটি মিসাইল দিয়ে একাধিক লক্ষ্যবস্তুকে লক্ষ্যবস্তু করা।

এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ১২ থেকে ১৫ হাজার কিলোমিটার। এটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩১,৪২৫ কিলোমিটার গতিতে উড়ে যায়। অর্থাৎ এটি একটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।  এটি শব্দের গতির চেয়ে ২৫ গুণ বেশি। এই মিসাইলটি সাইলো, রোড মোবাইল ট্রান্সপোর্টার ইরেক্টর লঞ্চার বা রেল মোবাইলের মাধ্যমে উৎক্ষেপণ করা হয়।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement