Advertisement

'এটা ঠিক হয়নি', জিনপিং-ট্রুডোর কথাবার্তায় উদ্বিগ্ন আন্তর্জাতিকমহল

সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-কে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে বলতে শোনা যাচ্ছে, 'এটা ঠিক হয়নি। এই ধরনের আলোচনা করা যাবে না।' পাল্টা শি জিনপিংয়ের এই অসন্তোষের ওপর সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেন জাস্টিন ট্রুডোও। তিনি বলেন, 'কানাডায় আমরা সবসময় খোলামেলা কথা বলতে বিশ্বাসী, ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। ভবিষ্যতেও একসঙ্গে কাজ করব, তবে অনেক বিষয়ে আমরা একমত নাও হতে পারি।'

জাস্টিন ট্রুডো ও শি জিনপিং-এর কথাবার্তাজাস্টিন ট্রুডো ও শি জিনপিং-এর কথাবার্তা
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 16 Nov 2022,
  • अपडेटेड 11:30 PM IST
  • জি ২০ সামিট
  • জিনপিং-ট্রুডোর সাক্ষাৎ
  • দেখে নিন ভিডিও

G20 এর প্ল্যাটফর্মে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে এক অদ্ভূত ঘটনা দেখা গেল। ফাঁস হয়ে গেল দুই দেশের নেতাদের বৈঠকের আলোচনা। ঘটনায় ক্ষুব্ধ চিনের প্রেসিডেন্ট। যার জেরে জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে দেখা হওয়ার পর কার্যত তিনি স্পষ্ট ভাষাতেই জানিয়ে দেন যে, 'এমনটা উচিত হয়নি'।

সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-কে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে বলতে শোনা যাচ্ছে, 'এটা ঠিক হয়নি। এই ধরনের আলোচনা করা যাবে না।' পাল্টা শি জিনপিংয়ের এই অসন্তোষের ওপর সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেন জাস্টিন ট্রুডোও। তিনি বলেন, 'কানাডায় আমরা সবসময় খোলামেলা কথা বলতে বিশ্বাসী, ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। ভবিষ্যতেও একসঙ্গে কাজ করব, তবে অনেক বিষয়ে আমরা একমত নাও হতে পারি।'

কূটনৈতিকমহল অবশ্য মনে করছে, এই ধরনের কথাবার্তা কোনও সাধারণ ঘটনা নয়। G20 একটি আন্তর্জাতিক মঞ্চ এবং সেখানে বিশ্বের বড় বড় নেতারা মিলিত হন। এমতাবস্থায় ওই মঞ্চে দুই দেশের নেতাদের মধ্যে এ ধরনের মৌখিক বচসা রীতিমতো অবাক করার মতো বিষয়। যে ভিডিওটি সামনে এসেছে তাতে শি জিনপিংয়ের ক্ষোভ খুব স্পষ্টভাবেই দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে, কানাডার প্রধানমন্ত্রীও তার জবাব দিচ্ছেন। এই কথপোকথনের পর দুই নেতা করমর্দন করে চলে যান। এই প্রসঙ্গে বলে রাখা দরকার, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং চিনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং তিন বছর পর এক মঞ্চে মিলিত হন। দুই নেতাই ১০ মিনিট ধরে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।

আরও পড়ুন

কী কী বিষয়ে আলোচনা?
এই বৈঠকে জাস্টিন ট্রুডো চিনের হস্তক্ষেপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি সেই প্রবণতা নিয়ে রীতিমতো উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং জিনপিংকে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানান। এছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও উভয় নেতার মধ্যে মত বিনিময় হয়। এক্ষেত্রে চিনের দাবি, যে সমস্ত বিষয়ে আলোচনা হয়েছে তা ফাঁস হয়ে গিয়েছে। যদিও কানাডা তা মেনে নেয়নি। জাস্টিন ট্রুডো স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে তাঁর দেশ খোলামেলা আলোচনায় বিশ্বাসী। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement