Advertisement

Air India Flight : এয়ার ইন্ডিয়ার আরও এক বিমানে যান্ত্রিক গোলযোগ, তড়িঘড়ি অবতরণ

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি। মাঝরাস্তা থেকে বিমান ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হল হংকংয়ে। হংকং থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল এয়ার ইন্ডিয়ার AI 315 বিমানটি।

Air India Air India
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 16 Jun 2025,
  • अपडेटेड 1:01 PM IST
  • এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি
  • মাঝরাস্তা থেকে বিমান ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হল হংকংয়ে

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি। মাঝরাস্তা থেকে বিমান ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হল হংকংয়ে। হংকং থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল এয়ার ইন্ডিয়ার AI 315 বিমানটি। । মাঝপথে যান্ত্রিক ত্রুটির সন্দেহ করেন পাইলট।  সূত্রের খবর, পাইলট বিমান অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন। তারপরই তা হংকংয়ে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। 

সূত্রের খবর, স্ট্যান্ডার্ড প্রোটোকল মেনেই বিমানটিকে দিল্লির অভিমুখে না নিয়ে গিয়ে হংকংয়ে ফিরিয়ে আনা হয়। নির্ধারিত টাইমেই ফ্লাইট AI 315, হংকং থেকে দিল্লির উদ্দেশে যাত্রা করেছিল। তবে যান্ত্রিক ত্রুটির সন্দেহের পরই হংকং বিমানবন্দরে নামানো হয়। তবে যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়েছে কি না সেটা এখনও সরকারিভাবে জানানো হয়নি। 

বিমান অবতরণের পরই যাত্রী ও ক্রু সদস্যদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বিমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। বিমান ফের কখন ছাড়বে সেই সংক্রান্ত তথ্য জানানো হয়নি। তবে যাত্রীরা অপেক্ষা করছেন দিল্লি ফেরার জন্য। 

আরও পড়ুন

সম্প্রতি, আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমান সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ওড়ার কয়েক মিনিট পররই ভেঙে পড়ে। তাতে আগুন ধরে যায়। এই বিমান দুর্ঘটনায় ২৪১ যাত্রী এবং পাঁচজন ছাত্র সহ মোট ২৭৯ জন নিহত হন। দুর্ঘটনার কারণে বিমানটিতে ভয়াবহ আগুন লেগে গিয়েছিল। তার জেরে বিমানটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। অলৌকিকভাবে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত একজন ব্রিটিশ নাগরিক বেঁচে যান সেই দুর্ঘটনায়। 

এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন অনেকে। স্থানীয় আহমেদাবাদ সিভিল হাসপাতাল এবং বিজে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসা চলছে। স্থানীয়দের একাংশের দাবি, এখনও অনেকের দেহ মেলেনি। ধ্বংসস্তূপ খোঁজা চলছে। শনাক্তকরণের জন্য ডিএনএ পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছে গুজরাত প্রশাসন। যাঁদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, যাঁরা বিমানে ছিলেন বা বিমান ধ্বংসের ঘটনাস্থলে ছিলেন, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের কাছে ডিএনএ নমুনা চাওয়া হয়েছে।

ইতিমধ্যেই গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপাণীর দেহের ডিনএনএ শনাক্ত করা হয়েছে। মৃতদেহের ডিএনএ শনাক্ত করার জন্য অনেকগুলো দল একসঙ্গে কাজ করছে। উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপ সরাতে এখনও বেশ খানিকটা সময় লাগবে। ফলে কেউ তার নীচে চাপা পড়ে আছেন কি না, বলা যাচ্ছে না। ধ্বংসস্তূপ সম্পূর্ণ সরানো গেলে মৃত্যু নিয়ে সরকারি পরিসংখ্যান মিলতে পারে। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement