Advertisement

Donald Trump-Asim Munir Meeting: মুনির-ট্রাম্প একসঙ্গে লাঞ্চ, হঠাত্‍ ভারতের চরম শত্রুর সঙ্গে এক টেবিলে আমেরিকা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ করতে পারেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। আজ হোয়াইট হাউসে একটি রুদ্ধদ্বার মধ্যাহ্নভোজ হতে চলেছে। এই মধ্যাহ্নভোজটি ক্যাবিনেট রুমে অনুষ্ঠিত হবে। কোনও সংবাদমাধ্যমকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না বলে জানা যাচ্ছে। ট্রাম্প-মুনিরের বৈঠকটি বেলা ১টা (স্থানীয় সময় ২২টা ৩০ মিনিট) অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

আসিম মুনির-ডোনাল্ড ট্রাম্পআসিম মুনির-ডোনাল্ড ট্রাম্প
Aajtak Bangla
  • ওয়াশিংটন,
  • 18 Jun 2025,
  • अपडेटेड 10:25 AM IST

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ করতে পারেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। আজ হোয়াইট হাউসে একটি রুদ্ধদ্বার মধ্যাহ্নভোজ হতে চলেছে। এই মধ্যাহ্নভোজটি ক্যাবিনেট রুমে অনুষ্ঠিত হবে। কোনও সংবাদমাধ্যমকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না বলে জানা যাচ্ছে। ট্রাম্প-মুনিরের বৈঠকটি বেলা ১টা (স্থানীয় সময় ২২টা ৩০ মিনিট) অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

জানা যাচ্ছে, মার্কিন সফরে থাকা মুনির বিদেশমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গেও দেখা করবেন।

পাঁচ দিনের সফরে রবিবার ওয়াশিংটনে পৌঁছন মুনির। আমেরিকার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার চেষ্টা করছেন পাক সেনা প্রধাম। ডনের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এই সফর প্রাথমিকভাবে দ্বিপাক্ষিক। ১৪ জুন মার্কিন সেনাবাহিনীর ২৫০তম বার্ষিকী উদযাপনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে এর কোনও যোগসূত্র নেই।

এর আগে গুঞ্জন চলছিল, পাকিস্তানের জেনারেল মার্কিন সেনা দিবসের প্যারেডে যোগ দেবেন। তবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে এই দাবি অস্বীকার করেছে। হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, "এটি মিথ্যা। কোনও বিদেশী সামরিক নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।"

মুনিরের আমেরিকা সফরকালীনই আমেরিকায় পাক দূতাবাসের সামনে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিক্ষোভ দেখান সেখানকার বসবাসকারী পাক নাগরিকরা। স্লোগান ওঠে ‘ইসলামাবাদের কসাই’ বলে। প্ল্যাকার্ডে মুনির বিরোধী নানা রকম স্লোগান ও মন্তব্য লেখা হয়। তাঁর উদ্দেশ্যে 'গিদাদ, গিদাদ, গিদাদ (শিয়াল, শিয়াল, শিয়াল)' বলে চিৎকার করেন বিক্ষোভকারীরা। 

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই আলোচনায় আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, সন্ত্রাসবাদ বিরোধী সহযোগিতা এবং বৃহত্তর নিরাপত্তার বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, যদিও আধিকারিকেরা কোনও নির্দিষ্ট এজেন্ডা নিশ্চিত করেননি।

ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের পর, মার্কিন ট্রেড নীতির মধ্যে আসিম মুনিরের এই সফর খুব উল্লেখযোগ্য।

Read more!
Advertisement
Advertisement