Advertisement

জেলে বন্দি থেকেও ৪ সন্তানের বাবা হয়েছে এই ব্যক্তি! দাবি ঘিরে শোরগোল

আজব দাবি করেছেন প্যালেস্টাইনের এক জঙ্গি। তার দাবি, জেলে থেকেই সে ৪ সন্তানের জন্ম দিয়েছে। জেল থেকেই পাচারের মাধ্যমে তার শুক্রাণু ডোনারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হত। যদিও ওই সন্ত্রাসীর এমন আজব দাবি নিয়েও উঠছে নানা প্রশ্ন। কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর এক সাক্ষাৎকারে এ দাবি করেছেন ওই জঙ্গি।

আজব দাবি ওই ব্যক্তির। প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 22 Jan 2022,
  • अपडेटेड 12:35 PM IST
  • জেলে বন্দি থেকেও ৪ সন্তানের বাবা হয়েছে এই ব্যক্তি
  • দাবি ঘিরে শোরগোল
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

আজব দাবি করেছেন প্যালেস্টাইনের এক জঙ্গি। তার দাবি, জেলে থেকেই সে ৪ সন্তানের জন্ম দিয়েছে। জেল থেকেই পাচারের মাধ্যমে তার শুক্রাণু ডোনারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হত। যদিও ওই সন্ত্রাসীর এমন আজব দাবি নিয়েও উঠছে নানা প্রশ্ন। কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর এক সাক্ষাৎকারে এ দাবি করেছেন ওই জঙ্গি।

যা জানাচ্ছে ওই ব্যক্তি

এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে 'ডেইলি স্টার'। প্যালেস্টাইনের সন্ত্রাসী রাফাত আল-কারাভি এই চমকপ্রদ দাবি করেছে। এই জঙ্গি গত ১৫ বছর জেলে ছিল। সে জানায়,প্যাকেটে করে শুক্রাণু জেলের বাইরে পাঠাত। রাফাত দাবি করেন, 'আমরা ক্যান্টিনে যাওয়ার পথে একটি ব্যাগে বীর্য ঢুকয়ে রাখতাম। বিভিন্ন ধরনের প্যাকেট ব্যবহার করতাম। যাতে জেলকর্তাদের কখনও সন্দেহ হয়নি। 
 
PMW (Palestinian Media Watch) এর রিপোর্ট অনুযায়ী, সেখানে এই পদ্ধতিতে ১০১ শিশুর জন্ম হয়েছে।  রাফাত আল-কারাভি আল-আকসা শহীদ ব্রিগেডের সদস্য। ২০০৬ সালে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০২১ সালের মার্চ মাসে মুক্তি পায় সে। সম্প্রতি তিনি একটি সাক্ষাৎকার দেয়। সেখানে প্যালেস্টাইনের জঙ্গিদের স্বপক্ষেই একের পর এক কথা বলে যায় সে।

কীভাবে শুক্রাণু পাচার হয়েছিল?
PMW-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তার ইংরেজিতে সাবটাইটেলও রয়েছে। রাফাত আল-কারাভি বলেছেন, 'আমরা পেশাদার পদ্ধতিতে চিপস বা বিস্কুটের ব্যাগে শুক্রাণু/বীর্যের নমুনা রাখতাম। যা ইসরায়েলি পুলিশ কর্মকর্তাদের জানা ছিল না। আমার মা বা স্ত্রী এই ব্যাগ নিতে আসতেন। এরপর ব্যাগটি নিয়ে যাওয়া হয় রাউজান মেডিকেল সেন্টারে। যেখানে ওই নারীর ভেতরে ডোনারের শুক্রাণু প্রবেশ করান চিকিৎসকরা। এভাবেই আমার ৪ সন্তানের জন্ম হয়েছে।

Advertisement
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement