Advertisement

Bangladesh Protest: বিক্ষোভ-সংঘর্ষে উত্তাল বাংলাদেশ, নিহত ১৯, জখম আরও অনেকে

সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলন ঘিরে ক্রমেই উত্তাপ বাড়ছে ওপার বাংলায়। বিক্ষোভ-সংঘর্ষে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জখম হয়েছেন কয়েকশো। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রংপুর, কুমিল্লা-সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। 

অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ।
Aajtak Bangla
  • ঢাকা,
  • 18 Jul 2024,
  • अपडेटेड 11:41 PM IST
  • সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলন ঘিরে ক্রমেই উত্তাপ বাড়ছে ওপার বাংলায়।
  • বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
  • জখম হয়েছেন কয়েকশো।

সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলন ঘিরে ক্রমেই উত্তাপ বাড়ছে ওপার বাংলায়। বিক্ষোভ-সংঘর্ষে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জখম হয়েছেন কয়েকশো। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রংপুর, কুমিল্লা-সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। 

ক্রমেই পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে বাংলাদেশে। রাজধানী ঢাকায় বৃহস্পতিবার সংঘর্ষে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবমিলিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন। জখম হয়েছেন আরও ৫০ জন। 

বৃহস্পতিবার সংরক্ষণ বিরোধী ছাত্র-যুবদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির জেরে কার্যত স্তব্ধ বাংলাদেশ। ঢাকা-সহ সে দেশের বিভিন্ন শহরে রীতিমতো বনধের ছবি। বেসরকারি অফিস, দোকান-বাজার প্রায় সব বন্ধ। ঢাকার রাস্তায় পুলিশের গাড়ি এবং অ্যাম্বুল্যান্স ছাড়া গাড়ির দেখা নেই। অবরোধ চালাচ্ছেন আন্দোনকারীরা। 

প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে সংরক্ষণ ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ছাত্র-যুবদের আন্দোলন ঘিরে উত্তাল বাংলাদেশ। ওপার বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ ঘটছে। 

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো সূত্রে খবর, রামপুরায়  বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবনে হামলা চালানো হয়েছে। যার জেরে সম্প্রচার বন্ধ হয়ে গিয়েছে। 

সংঘর্ষের ঘটনার জেরে ঢাকা মেট্রো পরিষেবা বিঘ্নিত হয়েছে। ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, চট্টগ্রামে ট্রেন পরিষেবা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিঘ্নিত মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবাও। 

আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, 'আমার বিশ্বাস, আমাদের ছাত্র সমাজ সর্বোচ্চ আদালত থেকে ন্যায় বিচার পাবে। তাদের হতাশ হতে হবে না। আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করছি, যারা হত্যাকাণ্ড, লুটপাট চালিয়েছে, এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। আমি আরও ঘোষণা করছি, হত্যাকাণ্ড-সহ যে সকল অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে, সুষ্ঠু ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে সেই বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।' আন্দোনকারী পড়ুয়াদের প্রতি হাসিনার বক্তব্য, 'সরকার হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছে। আদালতে শুনানির তারিখ রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের সুযোগ রয়েছে। সর্বোচ্চ আদালতের রায় আসা পর্যন্ত ধৈর্য ধরে সকলকে অপেক্ষা করার অনরোধ করছি।'
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement