Advertisement

Coal Mine Fire: সাইবেরিয়ায় কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ! এখনও পর্যন্ত মৃত ৫২

সাইবেরিয়ার কেমেরোভো অঞ্চলের একটি কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আগুনে ছয় উদ্ধারকারী সহ ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ বছরের মধ্যে এটিকে দেশের সবচেয়ে মারাত্মক খনিতে দুর্ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে।

কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আগুনে ছয় উদ্ধারকারী সহ ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: এপি।কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আগুনে ছয় উদ্ধারকারী সহ ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: এপি।
Aajtak Bangla
  • মস্কো,
  • 26 Nov 2021,
  • अपडेटेड 11:03 AM IST
  • সাইবেরিয়ার কেমেরোভো অঞ্চলের একটি কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আগুনে ছয় উদ্ধারকারী সহ ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
  • পাঁচ বছরের মধ্যে এটিকে দেশের সবচেয়ে মারাত্মক খনিতে দুর্ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে।
  • ২০০৪ সালে, এই খনিতেই একটি মিথেন বিস্ফোরণ ঘটে, যাতে ১৩ জন মারা যান।

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় একটি বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে। এখানে কেমেরোভো অঞ্চলের একটি কয়লা খনিতে আগুনে ছয় উদ্ধারকারী সহ ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার। পাঁচ বছরের মধ্যে এটিকে দেশের সবচেয়ে মারাত্মক খনিতে দুর্ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে। রুশ সংবাদ সংস্থা তাস-এর মতে, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে যে লিস্টভ্যাজনায়া খনিতে কোনও জীবিত ব্যক্তিকে উদ্ধার করার কোনও সুযোগ ছিল না। অনেক লাশ এখনো ভেতরে আছে, সেগুলো বের করে আনার চেষ্টা চলছে।

এর আগে কয়লার ধোঁয়ায় বায়ু চলাচলের সমস্যায় ১১ জন খনি শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। যারা ২৫০ মিটার গভীরতায় কাজ করছিলেন (রাশিয়া মাইন ইনসিডেন্ট)। স্থানীয় প্রশাসন বলছে যে ৩৮ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক এবং ১৩ জনকে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনার সময় ২৮৫ জন খনিতে কাজ করছিলেন এবং তাদের বেশিরভাগকেই খনি থেকে বের করে আনা হয়েছিল।

আরও পড়ুন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিহতদের পরিবারের প্রতি 'গভীর সমবেদনা' প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে কেমেরোভো অঞ্চল শুক্র থেকে রবিবার তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছে।  নিরাপত্তা বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রাশিয়ার তদন্ত কমিটি। তদন্তে খতিয়ে দেখা হবে কী কারণে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সরকার বলছে, আহতদের সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে। এমন ঘটনা এটাই প্রথম নয়। ২০০৪ সালে, এই খনিতে একটি মিথেন বিস্ফোরণ ঘটে, যাতে ১৩ জন মারা যান।
 

Read more!
Advertisement
Advertisement