Advertisement

Thailand Mass Shooting : থাইল্যান্ডে বন্দুকবাজের এলোপাথাড়ি গুলিতে মৃত ৩৪, নিজের স্ত্রী-সন্তানকেও গুলি আততায়ীর

থাইল্যান্ডে বন্দুকবাজের হামলা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই হামলায় ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আততায়ী পলাতক। তার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। প্রশাসনের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, থাইল্যান্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশে এই গোলাগুলির ঘটনা।

ঘটনাস্থলের ছবি ঘটনাস্থলের ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 06 Oct 2022,
  • अपडेटेड 4:05 PM IST
  • থাইল্যান্ডে বন্দুকবাজের হামলা
  • শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই হামলায় ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে

থাইল্যান্ডে বন্দুকবাজের হামলা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই হামলায় ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আততায়ী পলাতক। তার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। প্রশাসনের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, থাইল্যান্ডের
উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশে এই গোলাগুলির ঘটনা। 

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের নং বুয়া লামফু প্রদেশের একটি চাইল্ড সেন্টারে বন্দুকবাজের গুলিতে শিশু-সহ ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। প্রশাসনেক তরফে জানানো হয়েছে, হামলাকারী ব্যাংকক লাইসেন্স প্লেটসহ একটি সাদা পিকআপে পালিয়ে যায়। গাড়ির নম্বর ৪৯৯। পুলিশের তরফে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। জানানো হয়েছে, কেউ যদি ওই নম্বরের পিকআপ ভ্যান দেখেন তাহলে যেন ১৯২ নম্বরে ফোন করে তা জানান। স্থানীয় মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ৩২ জনকে হত্যা করার পর অভিযুক্ত তার সন্তান ও স্ত্রীকেও গুলি করে। তারপর নিজেকে গুলি করে সে।

আরও পড়ুন

সেই দেশের প্রধানমন্ত্রীও ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক সবাই রয়েছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের মতে, যে এই নৃশংস ঘটনাটি ঘটিয়েছে সে একজন প্রাক্তন পুলিশ কর্তা। তার সন্ধানে তল্লাশি অভিযান জারি হয়েছে। 

ঘটনাস্থলের ছবি

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর বার্তা, অপরাধীকে খুঁজে বের করে দ্রুত নিজেদের হেফাজতে নিতে হবে পুলিশকে। সংবাদ সংস্থায় প্রকাশ,থাইল্যান্ডে লাইসেন্সকৃত বন্দুকের সংখ্যা অন্য দেশের তুলনায় বেশি।সরকারী পরিসংখ্যানেও বিপুল সংখ্যক অবৈধ অস্ত্র অন্তর্ভুক্ত নেই। 

এর আগে ২০২০ সালে থাইল্যান্ড ব্যাপক গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছিল। সেবার এক সৈনিক গুলি করে  ২৯ জনকে হত্যা করেছিল। জখম হয়েছিলেন ৫৭ জন। তবে এবার ঠিক কী কারণে বন্দুকবাজের হামলা তা এখনও পরিষ্কার নয়।

Read more!
Advertisement
Advertisement