scorecardresearch
 

Bangladesh: বাংলাদেশকে ১৭ বিলিয়ন 'দান' আমেরিকার, ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে ২০২.২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা প্রায় ১৭ বিলিয়ন টাকা, সহায়তা দেবে। এই অনুদানের মূল লক্ষ্য হল বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতি, যুবসমাজের ক্ষমতায়ন, গণতন্ত্রের শক্তিশালীকরণ, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, এবং ব্যবসা ও অর্থনৈতিক সুযোগ সম্প্রসারণ। এই সহায়তা বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ। 

Advertisement
বাংলাদেশকে টাকা দেবে আমেরিকা। ফাইল ছবি বাংলাদেশকে টাকা দেবে আমেরিকা। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে ২০২.২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা প্রায় ১৭ বিলিয়ন টাকা, সহায়তা দেবে।
  • এই অনুদানের মূল লক্ষ্য হল বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতি, যুবসমাজের ক্ষমতায়ন, গণতন্ত্রের শক্তিশালীকরণ, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, এবং ব্যবসা ও অর্থনৈতিক সুযোগ সম্প্রসারণ।

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে ২০২.২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা প্রায় ১৭ বিলিয়ন টাকা, সহায়তা দেবে। এই অনুদানের মূল লক্ষ্য হল বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতি, যুবসমাজের ক্ষমতায়ন, গণতন্ত্রের শক্তিশালীকরণ, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, এবং ব্যবসা ও অর্থনৈতিক সুযোগ সম্প্রসারণ। এই সহায়তা বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ। 

বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব একেএম শাহাবুদ্দিন এবং ইউএসএআইডির মিশন ডিরেক্টর রিড জে. এশলিম্যান এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। 'দ্য ডেভেলপমেন্ট অবজেক্টিভ গ্রান্ট অ্যাগ্রিমেন্ট (ডিওএজি)' চুক্তির ষষ্ঠ সংশোধনী স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার অধীনে বাংলাদেশকে ২০২.২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়া হবে।

এই চুক্তির আওতায় ইউএসএআইডি তিনটি ক্ষেত্রে অর্থ প্রদান করবে, যার মধ্যে রয়েছে সুশাসন, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ সম্প্রসারণ। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২১ সালে ২০২১-২০২৬ সময়কালের জন্য বাংলাদেশ ও ইউএসএআইডির মধ্যে নতুন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, যার অধীনে ইউএসএআইডি বাংলাদেশকে মোট ৯৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

আরও পড়ুন

 বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস একটি মার্কিন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি বাংলাদেশের পুনর্গঠন, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার সম্পন্ন করা এবং চুরি হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধারের জন্য মার্কিন সমর্থন চেয়েছেন। ইউনূস উল্লেখ করেন যে তার প্রশাসন অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার, সংস্কার এবং পুনরায় চালু করার জন্য দ্রুত অগ্রসর হবে।


 

TAGS:
Advertisement