scorecardresearch
 

Mimi Chakraborty-Nusrat Jahan: ভাঙা-গড়ার মাঝেও অটুট মিমি-নুসরতের সম্পর্ক, জানুন বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখার সিক্রেট

Mimi Chakraborty-Nusrat Jahan: এখন ভার্চুয়াল জমানায় জীবন অত টক্সিন হয়ে গিয়েছে যে সমস্যায় ভরে গেছে প্রত্যেকের রোজকার জীবন। তবু প্রত্যেকের জীবনেই এমন একজন থাকেন, যিনি পরিবারের সদস্য না হয়েও তাঁদের চেয়ে কম কিছু নন। যাঁর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলার পরও শেষ হয় না কথা। পারস্পরিক বিশ্বাস আর নির্ভরযোগ্যতা থেকে সারা জীবনের জন্য তৈরি হয় এমন বন্ধুত্ব।

Advertisement
নুসরত-মিমির বন্ধুত্ব নুসরত-মিমির বন্ধুত্ব
হাইলাইটস
  • এখন ভার্চুয়াল জমানায় জীবন অত টক্সিন হয়ে গিয়েছে যে সমস্যায় ভরে গেছে প্রত্যেকের রোজকার জীবন। তবু প্রত্যেকের জীবনেই এমন একজন থাকেন, যিনি পরিবারের সদস্য না হয়েও তাঁদের চেয়ে কম কিছু নন।

এখন ভার্চুয়াল জমানায় জীবন অত টক্সিন হয়ে গিয়েছে যে সমস্যায় ভরে গেছে প্রত্যেকের রোজকার জীবন। তবু প্রত্যেকের জীবনেই এমন একজন থাকেন, যিনি পরিবারের সদস্য না হয়েও তাঁদের চেয়ে কম কিছু নন। যাঁর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলার পরও শেষ হয় না কথা। পারস্পরিক বিশ্বাস আর নির্ভরযোগ্যতা থেকে সারা জীবনের জন্য তৈরি হয় এমন বন্ধুত্ব। অত্যন্ত দামি এই সম্পর্ক। এরকমই সম্পর্ক টলিউডের দুই অভিনেত্রীর। তাঁরা হলেন নুসরত জাহান ও মিমি চক্রবর্তী। বিনোজন জগতের পাশাপাশি এই দুই তারকা রাজনৈতিক জগতেও কাজ করছেন। 

বোনুয়া
একে অপরকে তাঁরা 'বোনুয়া' বলে ডাকেন। সবসময় পাশে থাকেন। মিমি'র কাছে নুসরত যেন 'যে কোনও সময়ের বন্ধু!' এমনকী, সিনেমার চিত্রনাট্য নিয়েও আলোচনা করেন দু'জনে। বাড়িতে ভালোমন্দ কিছু রান্না হলেই নুসরত তা পাঠিয়ে দেন মিমির বাড়িতে। নিখিলের সঙ্গে বিয়ের আগে নুসরতের আইবুড়ো ভাতের ব্যবস্থা মিমি করেছিলেন নিজের বাড়িতেই। আর একসঙ্গে যদি দুজনের শ্যুটিং থাকে, তখন মিমির জন্য খাবার বানিয়ে নিয়ে আসেন নুসরত।

সুখে-দুঃখে পাশে রয়েছেন মিমি-নুসরত
নুসরত ও মিমির বন্ধুত্ব টলিউডে একসময় নজির গড়েছিল। সুখে-দুঃখে সেই বন্ধুত্ব হয়ত ফিকে হয়েছে কখনও সখনও তবে ভেঙে যায়নি। বর্তমানে মিমি ও নুসরত দুজনেই ব্যস্ত। তবে একে-অপরের পাশে রয়েছেন সর্বদাই। মিমি নুসরতের মতো প্রিয় বন্ধু বা এমন 'সোলমেট'' আপনারও নিশ্চয় আছে। তাহলে দেখে নিন বন্ধুত্ব অটুট রাখার এই টিপস।

আরও পড়ুন

একে-অপরকে ভালো করে জানুন
যে কোনও সম্পর্কের মূলই হল একে অপরকে ভালো করে জানা। আর তাই দুজনের মধ্যে সম্পর্কের ভিত গাঢ় করতে একে অপরকে সব খুলে বলুন। ভালো করে চিনুন। সবসময় নিজেই খালি নিজের সমস্যার কথা বলে যাবেন না। বন্ধুর কথাও শুনুন।

Advertisement

খুব বেশি প্রত্যাশাও রাখবেন না
মানুষ হিসেবে সবাই ভিন্ন। তাই অনুমান করে কখনও চলবেন না। সবসময় যে খুব বেশি প্রত্যাশাও রাখবেন এমনটা নয়। তবে সবসময় দুজন দুজনকে সমর্থন করবেন। আর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় অভিজ্ঞতা। বন্ধুত্বের সংজ্ঞা। তাই সব রকম বদলকেই সানন্দে গ্রহণ করুন।

সময় কাটান
সুযোগ পেলেই দুজনে একসঙ্গে সময় কাটাতে ভুলবেন না। যদি একই শহরে দুজন না থাকেন তাহলে মাঝে মধ্যেই সারপ্রাইজ ট্রিপে যান। সবসময় দুজন দুজনের খবর নিন। মাঝে মধ্যেই ভিডিয়ো চ্যাটে কথা বলুন। অবাস্তব কোনও কিছু নিয়ে আলোচনা করবেন না। সুযোগ হলে এমনিই উপহার পাান। কিংবা একদিন বন্ধুর জন্য সারপ্রাইজ ডিনারের ব্যবস্থা করুন। দেখবেন সম্পর্ক ভালো থাকবেই। তবে এসবেরও আগে মন থেকে দুজনকেই পরিষ্কার থাকতে হবে। খুব ভালো করে নিজেদের বুঝতে হবে। তবেই অটুট হবে বন্ধন।

Advertisement