scorecardresearch
 

Narendrapur Crime: নরেন্দ্রপুর: মিস্ত্রির কাজে এসে বাড়ির মালিকের মেয়েকে ধর্ষণ? রাজমিস্ত্রির পাল্টা দাবি, 'ও-ই চেয়েছিল'

রাজমিস্ত্রির কাজ করতে গিয়েছিলেন এক যুবক। যে বাড়িতে কাজে যোগ দিয়েছিলেন, সেই বাড়িরই এক মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল রাজমিস্ত্রির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায়। অভিযুক্ত রাজমিস্ত্রিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

Advertisement
প্রতীকী চিত্র। প্রতীকী চিত্র।
হাইলাইটস
  • ধর্ষণের অভিযোগ উঠল রাজমিস্ত্রির বিরুদ্ধে।
  • ঘটনাটি ঘটেছে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায়।
  • অভিযুক্ত রাজমিস্ত্রিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রাজমিস্ত্রির কাজ করতে গিয়েছিলেন এক যুবক। যে বাড়িতে কাজে যোগ দিয়েছিলেন, সেই বাড়িরই এক মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল রাজমিস্ত্রির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায়। অভিযুক্ত রাজমিস্ত্রিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যদিও অভিযুক্তের দাবি, ওই তরুণীরও ইচ্ছে ছিল। এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

পুলিশ সূত্রে খবর, গত কয়েক দিন ধরে নির্যাতিতার বাড়িতে রাজমিস্ত্রির কাজে যোগ দিয়েছিলেন এক যুবক। অভিযোগ, মঙ্গলবার বিকেলে বাড়িতে কেউ ছিলেন না। সেই সময়ই এক তরুণীকে ওই রাজমিস্ত্রি ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। যদিও অভিযুক্ত রাজমিস্ত্রি দাবি করেছেন, তরুণীর সম্মতিতেই শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে। 

তবে অভিযুক্তের এই দাবি মানতে চায়নি নির্যাতিতার পরিবার। অভিযুক্তের শাস্তির দাবি করেছেন তাঁরা। অভিযুক্তের বক্তব্য এবং অভিযোগকারীদের বক্তব্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। ২০২১ সালে দুই রাজমিস্ত্রির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয় হাওড়ার বালির দুই বধূর। সেই সূত্রে রাজমিস্ত্রির সঙ্গে তাঁরা পালান। যে ঘটনা হইচই ফেলে দিয়েছিল।

আরও পড়ুন

কিছুদিন আগেই নরেন্দ্রপুরে যৌন হেনস্থার ঘটনায় ভারতীয় ন্যায় সংহিতার অধীনে রাজ্যে প্রথম এক ব্যক্তিকে সম্প্রতি গ্রেফতার করা হয়। নিজের কন্যাকে হেনস্থার অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযুক্তকে নয়া আইন ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩-এর অধীনে গ্রেফতার করা হয়। নতুন তিন আইন হল ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ২০২৩ এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম, ২০২৩। গত ১ জুলাই এই থেকে এই তিন আইন কার্যকর করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, মোদী সরকারের এই নতুন তিন আইন নিয়ে বিস্তর বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সংসদে এই বিল পেশ হওয়ার পর থেকেই বিরোধিতা জানিয়ে আসছে বিরোধী শিবির। তিন আইনের বিভিন্ন অংশে আপত্তি জানিয়েছে তৃণমূল। আইনগুলিকে 'নির্মম এবং অসাংবিধানিক' বলে সরব হয়েছে জোড়াফুল শিবির। এই আইনের বিরোধিতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠিও লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানা গিয়েছে, তিন আইন নিয়ে রাজ্যের কথায় আমল দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার। এই তিন আইন খতিয়ে দেখতে বিশেষ কমিটি গড়ল রাজ্য সরকার। কেন্দ্রের নতুন ওই তিন আইন পর্যালোচনা করে দেখবে এই কমিটি।
 

Advertisement

Advertisement