scorecardresearch
 

Surat Double Murder: পেরোলে জেল থেকে বাড়ি গিয়ে মাথায় বাজ, স্ত্রী ও তার প্রেমিককে কুপিয়ে খুন করল যুবক

Surat Double Murder: পুলিশ মৃতদেহ দুটিকে ময়নাতদন্তের জন্য সুরাটের নিউ সিভিল হাসপাতালে পাঠায়। খাটোদরা থানা পুলিশ এই জোড়া হত্যাকাণ্ডের তদন্ত শুরু করলে জানা যায়, নিহত মহিলার নাম শারদা রাঠোড় এবং মৃত যুবকের নাম অর্জুন ওরফে ল্যাংড়া।

Advertisement
পেরোলে জেল থেকে বাড়ি গিয়ে মাথায় বাজ, স্ত্রী ও তার প্রেমিককে কুপিয়ে খুন করল যুবক পেরোলে জেল থেকে বাড়ি গিয়ে মাথায় বাজ, স্ত্রী ও তার প্রেমিককে কুপিয়ে খুন করল যুবক

Surat Double Murder: সুরাট পৌর কর্পোরেশনের আলথান কমিউনিটি হলে লোহার রড দিয়ে কুপিয়ে এক জন পুরুষ ও এক মহিলাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। যে ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এটি সুরত শহরের খাটোদরা থানা এলাকায় পড়ে। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে।

পুলিশ মৃতদেহ দুটিকে ময়নাতদন্তের জন্য সুরাটের নিউ সিভিল হাসপাতালে পাঠায়। খাটোদরা থানা পুলিশ এই জোড়া হত্যাকাণ্ডের তদন্ত শুরু করলে জানা যায়, নিহত মহিলার নাম শারদা রাঠোড় এবং মৃত যুবকের নাম অর্জুন ওরফে ল্যাংড়া।

স্ত্রী ও তার প্রেমিকাকে খুন করেছে স্বামী
পুলিশি তদন্তে জানা যায়, মৃত মহিলা শারদা রাঠোড়ের স্বামী মুকেশ রাঠোড় এই খুনের পিছনে। মুকেশকে ধরতে খাটোদরা থানার পুলিশ হিউম্যান রিসোর্স ও প্রযুক্তিগত নজরদারির সাহায্য নেয়। এদিকে পুলিশ জানতে পারে তার স্ত্রী শারদা ও তার প্রেমিক অর্জুনকে হত্যার পর মুকেশ সুরতের দুম্মাস এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে লুকিয়ে ছিল।

অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সে সেখান থেকে পালাতে শুরু করেন। পরে পুলিশ ধাওয়া করে তাকে আটক করে। সুরাট পুলিশের ডিসিপি রাকেশ বারোট জানান, আজ আলথান এলাকা থেকে দুটি মৃতদেহ পাওয়া গেছে। এতে নিহত ব্যক্তির নাম অর্জুন এবং মহিলার নাম শারদা রাঠোড়।

আসামি প্যারোলে জেল থেকে বেরিয়ে আসেন
ডিসিপি বলেন, তদন্তে দেখা গিয়েছে যে শারদা রাঠোড়ের স্বামী মুকেশ রাঠোড় দুজনকেই খুন করেছেন। রাতের বেলা মুকেশ তার স্ত্রী ও অর্জুনকে এমন অবস্থায় দেখে মেজাজ হারিয়ে ফেলে এবং ক্রোধে লোহার রড দিয়ে আক্রমণ করে দুজনকেই হত্যা করে।

দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক চলছিল
পুলিশ জানিয়েছে, মুকেশ রাঠোরের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়। এরপর এই ঘটনা ঘটে। নিহত নারী-পুরুষের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।

Advertisement

 

Advertisement