রাফাল থেকে তেজস। রাজপথ আজ সাক্ষী থাকল ভারতের একের পর এক সামরিক অস্ত্রের সাক্ষী হতে। ট্র্যাঙ্ক, চপার, ক্ষেপনাস্ত্র থেকে যুদ্ধ বিমান একের পর এক গর্জনে গণতন্ত্র দিবসে শিহরিত হয়ে থাকলেন সকলে।
মহড়া চলাকালীন নজর কেড়েছে টি৯ ভীষ্ম ট্যাঙ্ক। এরই পাশাপাশি ব্রক্ষ্মস মিসাইল-সহ অন্যান্য যুদ্ধবহর সরঞ্জাম নজর কেড়েছে।
সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্রক্ষ্মস মিসাইল। যুদ্ধক্ষেত্রে শক্রুদের মনোবলে চিড় ধরানোর জন্য এই মিসাইলই যথেষ্ট। প্রতি ঘণ্টায় ৩৪৫৭ কিমি বেঘে আঘাত হানে সক্ষম এই ক্ষেপনাস্ত্রটি।
upgrade schilka defence system এবারের গণতন্ত্র দিবসে অন্যতম। এটি একপ্রকার বায়ুসেনা প্রতিরক্ষার ব্যবস্থা। আকাশপথে হামলা হলে চিহ্নিত ও প্রতিরোধ করা এর কাজ।
বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী যুদ্ধট্যাঙ্ক টি-৯০ ভীষ্ম আজকের গৌরবকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তৃতীয় প্রজন্মের এই ট্যাঙ্কটিতে রয়েছে ১২৫ এমএম মেশিনগান, যা যে কোনও ধরনে হামলাকে প্রতিহত করতে পারে। যে কোনও গাইডেড মিসাইলকে রোখার ক্ষমতাও আছে এর।
নৌসেনার তরফ থেকে আইএনএস বিক্রান্ত ও ১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশ যুদ্ধে ব্যবহৃত সামরিক সরঞ্জাম প্রদর্শন করানো হয়।
গণতন্ত্র দিবসে দুটি ট্যাবলো নিয়ে মহড়ায় সামিল DRDO। Light Combat Aircraft ও Tank Guided Missiles নিয়ে মহড়ায় সামিল DRDO
রাজপথে উড়ান দিল রাফাল। দুই পাশে ছিল দুটি জাগুয়ার সঙ্গে ২টি মিগ-২৯। একলব্য ফর্মেশনে ৭৮৯ প্রতি কিমি বেগে উড়ান দিল যুদ্ধ বিমানগুলি। এর নেতৃত্বে ছিলেন রোহিত কাটারিয়া। অনুষ্ঠান শেষেও দেখা যায় একটি রাফালকে।