scorecardresearch
 

Notes Recovery in Rajya Sabha: রাজ্যসভায় উদ্ধার নোটের বান্ডিল! সংসদে টাকা নিয়ে যাওয়া যায় কি? জানুন নিয়ম

রাজ্যসভায় টাকার বান্ডিল পাওয়া গিয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়। রাজ্যসভার কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক মনু সিঙভির আসন থেকে বৃহস্পতিবার ৫০০ টাকার নোটের বান্ডিল পাওয়া গিয়েছে বলে জানানো হয়েছে। নোটের বান্ডিলটি পাওয়া গিয়েছে ২২২ নম্বর আসন থেকে। ওই আসনটি কংগ্রেস সাংসদ অভিষেকের জন্য বরাদ্দ। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। 

Advertisement
প্রতীকী চিত্র। প্রতীকী চিত্র।
হাইলাইটস
  • রাজ্যসভায় টাকার বান্ডিল পাওয়া গিয়েছে।
  • এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়।
  • এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। 

রাজ্যসভায় টাকার বান্ডিল পাওয়া গিয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়। রাজ্যসভার কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক মনু সিঙভির আসন থেকে বৃহস্পতিবার ৫০০ টাকার নোটের বান্ডিল পাওয়া গিয়েছে বলে জানানো হয়েছে। নোটের বান্ডিলটি পাওয়া গিয়েছে ২২২ নম্বর আসন থেকে। ওই আসনটি কংগ্রেস সাংসদ অভিষেকের জন্য বরাদ্দ। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। 

সংসদে নোটের বান্ডিল উদ্ধার হওয়ার ঘটনা ঘিরে হইচই পড়ে যায় রাজ্যসভায়। তদন্ত শুরুর আগেই কেন সিঙভির নাম উল্লেখ করা হল, তা নিয়ে রীতিমতো আপত্তি জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। পাল্টা ধনখড় বলেছেন যে, তিনি শুধুমাত্র আসন সংখ্যা এবং আসনটি কার জন্য বরাদ্দ, সেই নাম বলেছেন। 

তাঁর আসনে কীভাবে এল নোটের বান্ডিল? এই প্রসঙ্গে সাংসদ সিঙভি বলেছেন, 'এই প্রথমবার এমনটা শুনলাম। যখন আমি গতকাল রাজ্যসভায় যাই, আমার কাছে শুধুমাত্র ৫০০ টাকার নোট ছিল। দুপুর ১২টা ৫৭ মিনিটে সংসদের ভিতরে যাই। দুপুর ১টা নাগাদ সেখান থেকে বেরোই। দুপুর ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত অযোধ্যা প্রসাদের সঙ্গে ক্যান্টিনে ছিলাম। সেখানে মধ্যাহ্নভোজ সারি। সুতরাং গতকাল আমি সংসদের অধিবেশন কক্ষে মাত্র ৩ মিনিট ছিলাম।' সিঙভি এ-ও বলেছেন যে, কেউ কী ভাবে অন্য কারও আসনে কিছু রাখতে পারেন। তা হলে আমাদের নিজেদের সিটে তালা লাগিয়ে চাবি নিয়ে যাওয়া উচিত। কারণ, যে কেউ আসনে যা খুশি করতে পারেন। 

আরও পড়ুন

সংসদে কি কেউ নোট নিয়ে যেতে পারেন?

সংসদে টাকা নিয়ে যাওয়া যাবে  কি না, এই নিয়ে কোনও নিয়ম নেই। এমনকি, কোনও সাংসদ কত টাকা নিয়ে যেতে পারবেন, তার কোনও সীমাও নেই। এমন অনেক সাংসদ রয়েছেন, যাঁরা ডিজিটাল লেনদেন করেন না। সংসদের মধ্যেই ব্যাঙ্কের শাখা থেকে টাকা তোলেন। 

Advertisement

তদন্তে কী হবে?

কীভাবে সিঙভির আসনে টাকা এল, তার তদন্ত করা হবে। ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। এই তদন্ত দিল্লি পুলিশ করবে না কি কোনও এজেন্সি করবে, তা ঠিক করবেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়। 

Advertisement