scorecardresearch
 

RG Kar SC Hearing: টানা ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি, 'হাসপাতালের মেঝেতে শুয়েছি...' অভিজ্ঞতা বললেন প্রধান বিচারপতি

চিকিৎসকদের দীর্ঘ সময় ধরে টানা ডিউটি করতে হয়, আরজি কর মামলার শুনানিতে এই বিষয়টি উল্লেখ করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এই প্রসঙ্গে নিজের এক অভিজ্ঞতার কথা বললেন প্রধান বিচারপতি।

Advertisement
 চিকিৎসকদের দীর্ঘ সময় ধরে টানা ডিউটি করতে হয়, আরজি কর মামলার শুনানিতে এই বিষয়টি উল্লেখ করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। চিকিৎসকদের দীর্ঘ সময় ধরে টানা ডিউটি করতে হয়, আরজি কর মামলার শুনানিতে এই বিষয়টি উল্লেখ করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।
হাইলাইটস
  • আরজি কর মামলায় সুপ্রিম কোর্টে শুনানি।
  • চিকিৎসকদের টানা ডিউটি নিয়ে মন্তব্য করল আদালত।
  • নিজের অভিজ্ঞতার কথা বললেন প্রধান বিচারপতি।

চিকিৎসকদের দীর্ঘ সময় ধরে টানা ডিউটি করতে হয়, আরজি কর মামলার শুনানিতে এই বিষয়টি উল্লেখ করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এই প্রসঙ্গে নিজের এক অভিজ্ঞতার কথা বললেন প্রধান বিচারপতি। বললেন, 'আমার পরিবারের এক সদস্য যখন অসুস্থ ছিলেন, তখন হাসপাতালের মেঝেতে শুয়েছিলাম। আমরা জানি, চিকিৎসকরা ৩৬ ঘণ্টা ধরে কাজ করেন।' কীভাবে কোন পরিস্থিতিতে জুনিয়র চিকিৎসকদের কাজ করতে হয়, সেই কথাও উল্লেখ করেন তিনি। 

প্রসঙ্গত, আরজি করে ঘটনার দিন নাইট ডিউটিতে কর্মরত ছিলেন নিহত চিকিৎসক। রাতে বিশ্রামের জন্য তিনি সেমিনার হলে গিয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়েছে। সেখান থেকেই তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ করা হয়েছে, সেমিনার হলেই তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুন করা হয়েছে। তবে এই নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। 

চিকিৎসকরা যাতে কাজে যোগ দেন, সেই ব্যাপারে এদিন ফের বার্তা দিয়েছে শীর্ষ আদালত। অন্য দিকে, সিবিআইয়ের তরফে দাবি করা হয়েছে যে, আরজি করের ঘটনা গণধর্ষণ নয়। এক জন অভিযুক্তই জড়িত। সঞ্জয় রায়ই ধর্ষণ-খুন করেছেন বলে দাবি করা হয়েছে। 

আরও পড়ুন

আরজি করের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে সঞ্জয়কে। তবে বিভিন্ন মহলে দাবি করা হয় যে, এই ঘটনায় সঞ্জয় একা নন, আরও অনেকে জড়িত থাকতে পারেন। 

এদিন শুনানিতে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ফের অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আদালত। শুনানিতে আদালত বলে, '৩০ বছরে পুলিশের এত গাফিলতি দেখিনি। চমকে দেওয়ার মতো ঘটনা। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ব্যবহার লজ্জানজক। সিবিআই-এর স্টেটাস রিপোর্টে বলা হয়েছে, ঘটনার খবর পরিবারকে দেরিতে দেওয়া হয়েছে। প্রথমে আত্মহত্যা বলা হয়েছিল। খুনকে আত্মহত্যা বলার এই চেষ্টা সন্দেহজনক। ঘটনাকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল।' সুপ্রিম কোর্টে বিস্ফোরক দাবি করল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা দাবি করেছে,  ঘটনা যে জায়গায় ঘটেছিল, সেই ক্রাইম সিনের পরিবর্তন করা হয়েছে। ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। পরিবারকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে।

Advertisement

Advertisement