scorecardresearch
 

PM Narendra Modi's Residence: মোদীর বাসভবনের উপর 'রহস্যময়' ড্রোন, তত্‍পর SPG-পুলিশ

প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ও তার আশপাশের এলাকা নো ফ্লাইং জোন। অর্থাত্‍ ওই এলাকার উপর আকাশে বিমান যাওয়াও নিষিদ্ধ। সেখানে ড্রোন কীভাবে উড়ল, তা নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন পুলিশ।

Advertisement
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
হাইলাইটস
  • নো ফ্লাইং জোনে কী ভাবে ঢুকল ড্রোন
  • লুটিয়েন্স জোনে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন
  • কড়া নিরাপত্তায় থাকেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi) বাসভবনের উপর উড়ল ড্রোন (Drone)। ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে জাতীয় নিরাপত্তায়। দিল্লি পুলিশকে ঘটনার বিষয়ে জানাল SPG (স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ)। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন চত্বরে পৌঁছে গিয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। ড্রোনের তল্লাশি চলছে জোরকদমে।

নো ফ্লাইং জোনে কী ভাবে ঢুকল ড্রোন

এখনও পর্যন্ত অবশ্য কোনও ড্রোন খুঁজে পায়নি পুলিশ। ড্রোনটি কখন উড়েছে, কার ড্রোন, তা খতিয়ে দেখতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের ছাদে পৌঁছে গিয়েছে পুলিশের বিশাল বাহিনী। বস্তুত, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ও তার আশপাশের এলাকা নো ফ্লাইং জোন। অর্থাত্‍ ওই এলাকার উপর আকাশে বিমান যাওয়াও নিষিদ্ধ। সেখানে ড্রোন কীভাবে উড়ল, তা নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন পুলিশ।

আরও পড়ুন

প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন
প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন

লুটিয়েন্স জোনে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন দিল্লির লুটিয়েন্স জোনে লোক কল্যাণ মার্গে ৭ নম্বর বাংলো। এই বাংলোতেই থাকেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ২০১৪ সাল থেকে এটিই তাঁর বাসস্থান। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের অফিসিয়াল নাম 'পঞ্চবটি'। ৫টি বাংলো একসঙ্গে জুড়ে তৈরি করা হয়েছে এই সুবিশাল স্থাপত্যটি। ৭ নম্বর লোক কল্যাণ মার্গের এই বাংলোর প্রথম বাসিন্দা ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। 

১৯৮০ সালে তৈরি করা হয়েছিল এই বাংলোটি। একসঙ্গে ৫টি বাংলো রয়েছে একই বাউন্ডারির মধ্যে। একটিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, একটিতে প্রধানমন্ত্রী বাস করেন, একটি ব্যবহার হয় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার অফিস হিসেবে, আরেকটি গেস্ট হাউস সহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহা করা হয়। 

কড়া নিরাপত্তায় থাকেন প্রধানমন্ত্রী

এই বাংলোয় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের এন্ট্রি গেট হল ৯ নম্বর। কোনও গাড়ি এলে প্রথমে গাড়ি চেক করা হয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে রিশেপসনে পাঠানো হয়। এরপর দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পরে ব্যক্তিকে প্রবেশাধিকার দেওয়া হয়। এই নিয়ম প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয়ের জন্যও। 

Advertisement

Advertisement