scorecardresearch
 

India-China : পূর্ব লাদাখের বাফার জোন নিয়েও সমাধানের ইঙ্গিত, চিনের সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা

এই নিয়ে ভারত ও চিনের আধিকারিকদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। চলমান আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হল বাফার জোন ও এলএসির সংঘাতের জায়গাগুলো। কীভাবে সেই সব সমস্যার করা যেতে পারে তা নিয়ে বৈঠকও হচ্ছে বলে খবর। 

Advertisement
India China Border (Representative Image) India China Border (Representative Image)
হাইলাইটস
  • LAC-তে বাফার জোন নিয়ে আলোচনা হতে পারে ভারত ও চিনের মধ্যে
  • দুই দেশই বাফার জোনের সমস্যা সমাধান করতে চায়।

পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর ভারত-চিন (India-China) দুই দেশের তরফেই ডিসএনগেজমেন্ট প্রক্রিয়া (সেনা প্রত্যাহারের কাজ) সম্পন্ন হয়েছে। ডেপসাং ও ডেমচকের মতো এলাকায় ডিসএনগেজমেন্ট প্রক্রিয়া শেষের পর দুই দেশের সেনা টহল দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। সেনাবাহিনী এখন লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে সতর্কতা বজায় রেখে টহল কীভাবে দেবে তা ঠিক করছে। 

এই নিয়ে ভারত ও চিনের আধিকারিকদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। চলমান আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হল বাফার জোন ও এলএসির সংঘাতের জায়গাগুলো। কীভাবে সেই সব সমস্যার করা যেতে পারে তা নিয়ে বৈঠকও হচ্ছে বলে খবর। 

সম্প্রতি, উভয় দেশই ডেমচক ও ডেপসাং এলাকায় অচলাবস্থা নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে। কয়েক দফা সামরিক ও কূটনৈতিক আলোচনার পর দুই দেশই ডিসএনগেজমেন্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে টহলদারির সিদ্ধান্তে এসেছে। 

আরও পড়ুন

সূত্রের খবর, লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলের যে সব জায়গা নিয়ে দুই দেশের সংঘাত চলছিল সেই সব পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা চলছে। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, ডেমচক এবং ডেপসাং-এ আবার টহল শুরু করার জন্য একটি চুক্তি হয়েছে। একই সঙ্গে বাকি বাফার জোনে টহল দেওয়ার বিষয়টি নিরসনে এখনও আলোচনা বাকি রয়েছে। কোর কমান্ডার পর্যায়ের আলোচনার পরবর্তী রাউন্ডে এই বাফার জোন নিয়ে আলোচনা এগিয়ে নেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

ভারতের বিদেশমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর সম্প্রতি ব্রিসবেনে বলেছিলেন, ভারত চুক্তির পর তা বাস্তবায়িত করার ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সীমান্তে কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে তা দুই দেশের তরফেই নজরদারি চালানো হবে। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি কীভাবে উন্নত করা যায় সেই ব্যাপারেও দেখাশোনা করা হচ্ছে। 
 

Advertisement

Advertisement