scorecardresearch
 

Farmers’ Protest: কেন্দ্রের সঙ্গে কৃষকদের আলোচনার সম্ভাবনা আজ, তৃতীয় বৈঠক হতে পারে চণ্ডীগড়ে

পঞ্জাব ও হরিয়ানার কৃষকরা তাঁদের দাবিতে অনড়। দিল্লিতে মিছিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। পঞ্জাব ও হরিয়ানার শম্ভু সীমান্তে কৃষকদের 'দিল্লি চলো' পদযাত্রা আপাতত থামানো হয়েছে। সূত্রের খবর, কৃষকদের একটি দল বৃহস্পতিবার তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন। কেন্দ্র এক সপ্তাহের মধ্যে তৃতীয় দফায় আলোচনার জন্য কৃষক নেতাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। আজ তাঁদের বৈঠক হতে পারে। 

Advertisement
MSP নিয়ে আবারও রাজপথে কৃষকের প্রতিবাদ MSP নিয়ে আবারও রাজপথে কৃষকের প্রতিবাদ

Farmers’ Protest: পঞ্জাব ও হরিয়ানার কৃষকরা তাঁদের দাবিতে অনড়। দিল্লিতে মিছিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। পঞ্জাব ও হরিয়ানার শম্ভু সীমান্তে কৃষকদের 'দিল্লি চলো' পদযাত্রা আপাতত থামানো হয়েছে। সূত্রের খবর, কৃষকদের একটি দল বৃহস্পতিবার তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন। কেন্দ্র এক সপ্তাহের মধ্যে তৃতীয় দফায় আলোচনার জন্য কৃষক নেতাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। আজ তাঁদের বৈঠক হতে পারে। 

পঞ্জাবে কৃষক সংগঠনের আজ রেল রোকো আন্দোলন। ভাটিন্ডা-বারনালা, লুধিয়ানা-জাখাল-দিল্লি, রাজপুরা-দিল্লি রুট এবং অমৃতসর ফতেহগড় সাহিব রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। বুধবারই বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রেল রোকো আন্দোলনের ঘোষণা করেছে কৃষক সংগঠন।

মঙ্গলবার কৃষকদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। সিঙ্ঘু, টিকরি এবং গাজিপুর বর্ডারে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। সীমান্তে সিমেন্ট ও লোহার ব্যারিকেডও করা হয়। এ ছাড়া কৃষকদের ঠেকাতে কাঁটাতার ও কন্টেইনারও রাখা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধেয় কৃষকরা আবার জানান, সকালে দিল্লিতে ঢোকার চেষ্টা করবেন। একই সঙ্গে কৃষকদের বিরুদ্ধে পুলিশি পদক্ষেপ নিয়ে সরকারকে নিশানা করেছে বিরোধী দলগুলি।

আরও পড়ুন

মঙ্গলবার, বিক্ষোভকারী কৃষকরা শম্ভু সীমান্তে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেছিল এবং হরিয়ানা পুলিশ কর্মীদের দিকেও পাথর ছুঁড়েছিল, পাল্টা পুলিশ জলকামান এবং টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। হরিয়ানা পুলিশের মুখপাত্র জানান, বিক্ষোভের আড়ালে বিশৃঙ্খলা ছড়ানোর কোনও অনুমতি দেওয়া হবে না। কৃষকরা যদি দিল্লি যেতে চান তাহলে বাসে বা ট্রেনে বা পায়ে হেঁটে যেতে হবে, ট্রাক্টরে দিল্লি যেতে দেওয়া হবে না।

এদিকে সীমান্ত বন্ধ থাকায় ক্ষতির মুখে দিল্লির ব্যবসা। হরিয়ানা থেকে প্রতিদিন ৩ লক্ষ মানুষ দিল্লির বাজারে কেনাকাটা করতে আসে। আন্দোলনের কারণে ক্রেতা কমেছে। CTI-এর মতে, সোনিপত, পানিপত, রেওয়ারি, বাহাদুরগড়, নারনৌল, গুরগাঁও, বাওয়াল, নয়ডা, ফরিদাবাদ, গাজিয়াবাদ এবং অন্যান্য এনসিআর শহর থেকে প্রায় ৩ লক্ষ ক্রেতা প্রতিদিন দিল্লির বাজারে যান। কিন্তু কৃষকদের আন্দোলনের কারণে তাদের সংখ্যা কমেছে।

Advertisement

২০২০-২১ বিক্ষোভের সময়ও হাজার হাজার কৃষক, প্রাথমিকভাবে পঞ্জাবের কৃষকেরা, তাঁরা দিল্লি যাওয়ার পথে ব্যারিকেড ভাঙে। প্রচুর পুলিশি উপস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। হরিয়ানা পুলিশ, রাজ্যে তাদের প্রবেশ ঠেকাতে টিয়ার গ্যাস, ক্যানিস্টার, জল কামান এবং কংক্রিটের ব্যারিকেডও দেয়।

Advertisement