scorecardresearch
 

Madhya Pradesh: ধর্মীয়স্থানে মাইক নিষিদ্ধ, দায়িত্ব পেয়েই বড় সিদ্ধান্ত মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর

মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েই বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ মোহন যাদবের। গত ১১ ডিসেম্বর মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করেন। মঙ্গলবার ছিল তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। দায়িত্ব গ্রহণের পরই বুধবার সমস্ত ধর্মস্থান এবং জনবহুল এলাকায় মাইক বাজানো নিষিদ্ধ করলেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী।  

Advertisement
হাইলাইটস
  • মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েই বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ মোহন যাদবের
  • গত ১১ ডিসেম্বর মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করেন
  • মঙ্গলবার ছিল তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান

মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েই বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ মোহন যাদবের। গত ১১ ডিসেম্বর মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করেন। মঙ্গলবার ছিল তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। দায়িত্ব গ্রহণের পরই বুধবার সমস্ত ধর্মস্থান এবং জনবহুল এলাকায় মাইক বাজানো নিষিদ্ধ করলেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী।  

জানানো হয়, অনুমতি মেলার মতো ডেসিবেলের বাইরে ধর্মীয় স্থানে লাউডস্পিকার ব্যবহার করা যাবে না। এই আদেশটি ২০০৫ সালের জুলাইয়ের। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের উল্লেখ করে বলা হয়, জনগণের স্বাস্থ্যের উপর শব্দ দূষণের গুরুতর প্রভাব ফেলে। জনবহুল এলাকায় রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত লাউডস্পিকার এবং মিউজিক সিস্টেম (বিশেষ কারণ ছাড়া) ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছিল। গত ২৮ অক্টোবর, ২০০৫-এ, সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয় যে বছরের ১৫ দিন উত্সব উপলক্ষে মধ্যরাত পর্যন্ত লাউডস্পিকার ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।

গতকাল অর্থাৎ ১২ ডিসেম্বর, উজ্জয়িনী-দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক মোহন যাদব মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ৫৮ বছর বয়সী এই নেতাকে রাজ্যের রাজধানী ভোপালের লাল প্যারেড গ্রাউন্ডে রাজ্যপাল মাঙ্গুভাই প্যাটেল শপথবাক্য পাঠ করান।

আরও পড়ুন

উল্লেখ্য, উজ্জয়িনী দক্ষিণের বিধায়ক মোহন যাদবকে সংঘের ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা হয়। তিনি শিবরাজ সরকারের উচ্চশিক্ষামন্ত্রী ছিলেন। ২০১৩ সালে তিনি প্রথমবারের মতো বিধায়ক হন। এর পরে, ২০১৮ সালে, তিনি উজ্জয়িনী দক্ষিণ আসন থেকে দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচনে জয়ী হন। ২০২০ সালের মার্চ মাসে শিবরাজ সরকার পুনর্গঠনের পরে, তিনি জুলাই মাসে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হন। ২ জুলাই, ২০২০-তে শিবরাজ সিং চৌহান মন্ত্রিসভায় মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার পরে, রাজ্যের রাজনীতিতে তাঁর মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

Advertisement