scorecardresearch
 

Omicron-এ ত্রস্ত ব্রিটেন, আতঙ্কে কাঁপছে আমেরিকা থেকে ভারত

Omicron : দেশের ১১টি রাজ্য (মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, দিল্লি, কেরালা, গুজরাট, কর্ণাটক, তেলাঙ্গানা, পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্রপ্রদেশ, পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু) ওমিক্রনে সংক্রমিতের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে দেশে আছড়ে পড়েছিল করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। আর এখন ডিসেম্বর আবির্ভূত হয়েছে ওমিক্রন।

Advertisement
ফাইল ছবি ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • Omicron দেশের ১১ রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে
  • এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত ৮৭ জন
  • ব্রিটেনেও বাড়ছে সংক্রমণ, ত্রস্ত আমেরিকাও

দিন দিন বাড়ছে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি। সংক্রমণ বাড়ছে হু হু করে। এরই সঙ্গে Omicron দেশের ১১ রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত ৮৭ জন। অন্যদিকে আতঙ্ক বাড়ছে ব্রিটেনেও। এখন পর্যন্ত সেখানে সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে Corona। যুক্তরাজ্যে, একদিনে ৮৮ হাজারেরও বেশি সংক্রমিত পাওয়া গেছে। একদিনে ১৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

আরও পড়ুন : Cumin Water Benefit: মাত্র এক কাপ জিরে-জল, উপকারিতা জেনে আজ থেকেই খান

দেশের ১১টি রাজ্য (মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, দিল্লি, কেরালা, গুজরাট, কর্ণাটক, তেলাঙ্গানা, পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্রপ্রদেশ, পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু) ওমিক্রনে সংক্রমিতের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে দেশে আছড়ে পড়েছিল করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। আর এখন ডিসেম্বর  আবির্ভূত হয়েছে ওমিক্রন। বিশ্বের দেশগুলো করোনার এই নতুন রূপ নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন। বিশেষ করে ব্রিটেন ও আমেরিকায় ওমিক্রনের নামে মানুষের ঘুম ছুটেছে। 

কারণ ব্রিটেনে রেকর্ড ভেঙেছে ওমিক্রন। আমেরিকার অবস্থাও ক্রমাগত অবনতির দিকে যাচ্ছে। এখানে মামলা দ্রুত দ্বিগুণ হচ্ছে। উদাহরণ স্বরূপ, ব্রিটেন এবং আমেরিকার মতো দেশগুলি যদি সংক্রমণের ভয় পায়, তবে ভারতের জনগণকে খুব সতর্ক থাকতে হবে।

আরও পড়ুন :  'একটি দেশলাই বাক্স বদলে দিয়েছিল ভাগ্য', রইল CDS জেনারেল বিপিন রাওয়াত সম্পর্কে ৫ অজানা কাহিনী

আমেরিকায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন করোনা ভাইরাসের Omicron নিয়ে সতর্ক করেছেন। জানিয়েছেম, খুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে চলেছে এি সংক্রমণ। সেজন্য সবার সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

আতঙ্ক বাড়িয়ে Omicron-এ প্রথম মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে ব্রিটেনে। গত সোমবার সেই দেশে একজনের মৃত্যু হয়েছে। টুইট করে নিজেই তা জানিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। 

 

Advertisement

Advertisement