scorecardresearch
 

এক দেশ-এক নির্বাচনে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা, বিল আসছে শীতকালেই

এক দেশ-এক নির্বাচনে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। আজ বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সেখানেই ওয়ান নেশন-ওয়ান ইলেকশন-এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। 

Advertisement
এক দেশ-এক নির্বাচনে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এক দেশ-এক নির্বাচনে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা
হাইলাইটস
  • প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে
  • ৩২টি দল 'এক দেশ, এক নির্বাচন'-কে সমর্থন করেছে
  • যেখানে বিপক্ষে রয়েছে ১৫টি দল

এক দেশ-এক নির্বাচনে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। আজ বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সেখানেই ওয়ান নেশন-ওয়ান ইলেকশন-এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এক দেশ-এক নির্বাচন নিয়ে অনেকদিন ধরেই আলোচনা চলছে। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার তাদের এই মেয়াদেই 'এক দেশ, এক নির্বাচন' বাস্তবায়ন করতে মরিয়া বলেই অনেক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ।

এক দেশ-এক নির্বাচন-র সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় সরকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে। সেই কমিটি ৬২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলেছিল। এর মধ্যে ৩২টি দল 'এক দেশ, এক নির্বাচন'-কে সমর্থন করেছে। যেখানে বিপক্ষে রয়েছে ১৫টি দল। আর ১৫টি দল ছিল যারা কোনও জবাব দেয়নি।

কমিটি ওয়ান নেশন ওয়ান ইলেকশনের সম্ভাবনা নিয়ে মার্চ মাসে তাদের রিপোর্ট জমা দিয়েছিল। এই রিপোর্টে দেওয়া পরামর্শ অনুসারে, প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে, লোকসভা এবং রাজ্য বিধানসভাগুলির নির্বাচন একযোগে হওয়া উচিত। কমিটি আরও সুপারিশ করেছে যে লোকসভা এবং রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন একযোগে অনুষ্ঠিত হওয়ার ১০০ দিনের মধ্যে স্থানীয় সংস্থার নির্বাচনও করা উচিত। এর মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সময়ে সারা দেশে সব পর্যায়ের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। বর্তমানে রাজ্য বিধানসভা ও লোকসভার নির্বাচন পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দীর্ঘদিন ধরেই 'এক দেশ-এক নির্বাচন'-র পক্ষে কথা বলে আসছেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছিলেন, 'এক দেশ, এক নির্বাচনের সংকল্প অর্জনের জন্য আমি সবাইকে একত্রিত হওয়ার অনুরোধ করছি, যা সময়ের প্রয়োজন।'

লোকসভা নির্বাচনের আগে আজতককে প্রধানমন্ত্রী এই ইস্যুতে বলেছিলেন যে সরকারের পুরো পাঁচ বছরের মেয়াদে নির্বাচন হওয়া উচিত নয়। তিনি বলেছিলেন, 'আমি সব সময় বলি তিন-চার মাসের জন্য নির্বাচন হতে হবে। পুরো ৫ বছর রাজনীতি করা উচিত নয়। এতে নির্বাচন পরিচালনায় ব্যয় কমবে।'

Advertisement

Advertisement