scorecardresearch
 

Ratan Tata Unknown Facts: দেশের আইকন ছিলেন, রতন টাটার পড়াশোনা কতদূর?

তিনি দেশের আইকন ছিলেন। সেই আইকনকেই হারাল দেশ। চলে গেলেন রতন টাটা। ভারতীয় শিল্প-বাণিজ্যে যিনি মহীরূহ। বুধবার রাতে জীবনাবসান হয় তাঁর। বয়স হয়েছিল ৮৬। দেশের বহু মানুষের কাছেই এক অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন রতন টাটা। তাঁর বর্ণময় জীবনের নানা দিক তুলে ধরা হল...

Advertisement
রতন টাটা। রতন টাটা।
হাইলাইটস
  • তিনি দেশের আইকন ছিলেন।
  • চলে গেলেন রতন টাটা।
  • তাঁর বর্ণময় জীবনের নানা দিক তুলে ধরা হল...

তিনি দেশের আইকন ছিলেন। সেই আইকনকেই হারাল দেশ। চলে গেলেন রতন টাটা। ভারতীয় শিল্প-বাণিজ্যে যিনি মহীরূহ। বুধবার রাতে জীবনাবসান হয় তাঁর। বয়স হয়েছিল ৮৬। দেশের বহু মানুষের কাছেই এক অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন রতন টাটা। তাঁর বর্ণময় জীবনের নানা দিক তুলে ধরা হল...

মুম্বইয়ে জন্ম রতনের

সালটা ১৯৩৭। সে বছর ২৮ ডিসেম্বর মুম্বইয়ে জন্মগ্রহণ করেন রতন টানা। নেভাল টাটার পুত্র ছিলেন তিনি। টাটা গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা জামশেদজি টাটার পৌত্র রতন। ১৯৪৮ সালে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর ঠাকুমা নবজবাই টাটার কাছে বেড়ে ওঠা তাঁর। 

আরও পড়ুন

পড়াশোনা কতদূর? 

মুম্বইয়ে ক্যাথিড্রাল অ্যান্ড জন ক্যানন স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন রতন। তারপরে সিমলায় বিশপ কটন স্কুল এবং নিউইয়র্ক সিটিতে রিভারডেল কান্ট্রি স্কুলে পড়াশোনা করেন। ১৯৫৫ সালে স্নাতক পাশ করেন তিনি। পরে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে ডিগ্রি লাভ করেন। 

কেরিয়ার শুরু সাতের দশকে

সাতের দশকে টাটা গোষ্ঠীতে পরিচালন বিভাগে দায়িত্বলাভ করেন রতন। ১৯৯১ সালে চেয়ারম্যান হন। ২০১২ সাল পর্যন্ত পরিচালনার দায়িত্বভার সামলেছেন তিনি। 

টাটা ন্যানো এবং বিতর্ক

পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরে টাটা ন্যানো কারখানা গড়তে চেয়েছিলেন রতন টাটা। মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য চার চাকা গাড়ির স্বপ্নের জাল বুনেছিলেন তিনি। সেই সময় বাংলায় বাম জমানা। তবে শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক টানাপড়েনে সিঙ্গুরে টাটাদের কারখানা হয়নি। সেই কারখানা হয় গুজরাটের সানন্দে। যা নিয়ে তপ্ত হয়েছিল রাজনীতির ময়দান। 

বিয়ে করেননি টাটা
 
বিয়ের পিঁড়িতে বসেননি রতন। ২০১১ সালে একবার এই প্রসঙ্গে বলেছিলেন, 'চার বার বিয়ের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলাম। তবে প্রতিবারই হয় ভয়ে বা কোনও কারণে পিছু হঠেছি।'

Advertisement

পেয়েছেন পদ্ম-সম্মান

২০০০ সালে রতন টাটাকে পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত করা হয়। ২০০৮ সালে পান পদ্মবিভূষণ সম্মান। 


 

TAGS:
Advertisement