scorecardresearch
 

Uttarkashi Tunnel Rescue: উত্তরকাশীতে উপর থেকে খোঁড়া হচ্ছে মাটি, একদিনেই ৪২ মিটার গর্ত

উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা টানেলের ভিতরে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করার জন্য মঙ্গলবারেও উদ্ধার অভিযান চলছে। বিশেষ 'র‍্যাট-হোল' (Rat-hole) খনির বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ম্যানুয়াল ড্রিলিং শুরু করবেন তাঁরা। সোমবার সন্ধ্যা নাগাদ, আটকে থাকা অগার মেশিনের শেষ অংশটি টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয়েছে। বের হওয়ার পথে প্যাসেজে আরও একটি স্টিলের পাইপ ঢোকানো হয়েছে।

Advertisement
হাইলাইটস
  • উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা টানেলের ভিতরে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করার জন্য মঙ্গলবারেও উদ্ধার অভিযান চলছে।
  • বিশেষ 'র‍্যাট-হোল' (Rat-hole) খনির বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ম্যানুয়াল ড্রিলিং শুরু করবেন তাঁরা।
  • সোমবার সন্ধ্যা নাগাদ, আটকে থাকা অগার মেশিনের শেষ অংশটি টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয়েছে। বের হওয়ার পথে প্যাসেজে আরও একটি স্টিলের পাইপ ঢোকানো হয়েছে।

উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা টানেলের ভিতরে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করার জন্য মঙ্গলবারেও উদ্ধার অভিযান চলছে। বিশেষ 'র‍্যাট-হোল' (Rat-hole) খনির বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ম্যানুয়াল ড্রিলিং শুরু করবেন তাঁরা। সোমবার সন্ধ্যা নাগাদ, আটকে থাকা অগার মেশিনের শেষ অংশটি টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয়েছে। বের হওয়ার পথে প্যাসেজে আরও একটি স্টিলের পাইপ ঢোকানো হয়েছে।

এর পাশাপাশি, টানেলের উপর থেকে উল্লম্ব ড্রিলিংও প্রয়োজন। ৮৬ মিটারের মধ্যে ৪২ মিটার পর্যন্ত গভীরতায় পৌঁছে যাওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত এই আপডেট। উদ্ধারকারীরা বলছেন, বৃহস্পতিবারের মধ্যেই এই এক মিটার প্রশস্ত শ্যাফ্টের মধ্যে দিয়ে শ্রমিকদের বের করে আনা যাবে। নিচের সুড়ঙ্গের উপর দিয়ে ভেদ করে এই শ্যাফ্ট প্রবেশ করবে।

'র‍্যাট-হোল' খনন বিশেষজ্ঞদের একটি দল সোমবার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দিয়ে ম্যানুয়াল খনন শুরু করেছে। সিল্কিয়ারা টানেলের ভিতরে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করার বিষয়ে কাজ করছেন তাঁরা। রিপোর্ট অনুসারে, মোট ১২ জন 'র‍্যাট-হোল' খনন বিশেষজ্ঞ উত্তরাখণ্ডের চার ধাম রুটে নির্মাণাধীন টানেলের ধসে পড়া অংশের শেষ ১০ বা ১২ মিটার ধ্বংসাবশেষের মধ্যে দিয়ে অনুভূমিকভাবে ম্যানুয়াল ড্রিলিং করবেন।

আরও পড়ুন

'র‍্যাট-হোল' খনন একটি বেশ বিতর্কিত এবং বিপজ্জনক পদ্ধতি। ছোট ছোট দলে খনি শ্রমিকরা অল্প অল্প করে সরু গর্ত করে খুঁড়তে থাকে। এর আগে একটি বড় অগার মেশিন দিয়ে খোঁড়ার কাজ চালানো হচ্ছিল। শুক্রবার ধ্বংসস্তূপে সেই মেশিন আটকে গিয়েছিল। আর সেই কারণে আধিকারিকরা একটি বিকল্প অপশনের কথা ভাবতে বাধ্য হয়। টানেলের উপর থেকে নিচে ড্রিলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

উত্তরাখণ্ড সরকারের নোডাল অফিসার নীরজ খাইরওয়ালের মতে, সাইটে আসা খনন কর্মীরা পৃথক পৃথক টিমে বিভক্ত। একজন লোক ড্রিলিং করবেন। এদিকে অন্যজন কোদাল, বেলচা দিয়ে পাথর-মাটি তুলতে থাকবেন।তৃতীয়জন সেটি তুলে ট্রলিতে রেখে দেবেন।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রীর প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি পিকে মিশ্র, স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ​​ভাল্লা এবং উত্তরাখণ্ডের মুখ্য সচিব এসএস সান্ধু সোমবার সিল্কিয়ারা পরিদর্শন করেছেন। উদ্ধার অভিযান খতিয়ে দেখতে যান তাঁরা। পিকে মিশ্র আটকে পড়া কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁদের আশ্বস্ত করেছেন যে, একাধিক সংস্থা তাঁদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছে। তাঁদের ধৈর্য ধরে রাখতে অনুরোধ করেন তিনি।

Advertisement