scorecardresearch
 

Agenda AajTak 2024: মুসলিম লিগ সরকারে মন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ? সুধাংশু Vs ইমরান

মুসলিম লিগ সরকারে মন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়? এই নিয়েই বিতণ্ডায় জড়ালেন দুই সাংসদ। অ্য়াজেন্ডা আজতকের দ্বিতীয় দিনে হাজির হলেন সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী ও কংগ্রেস সাংসদ ইমরান মাসুদ। উপাসনা আইন, সম্ভল মসজিদ নিয়ে বিতর্ক হল। এর মধ্যে একটি ইস্যু ঘিরে বিতণ্ডা বাধে। জিন্নার মুসলিম লিগ পার্টির অর্থমন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, এমন দাবিই করেন ইমরান। যা খারিজ করে দেন সুধাংশু। 

Advertisement
ইমরান মাসুদ, সুধাংশু ত্রিবেদী। ইমরান মাসুদ, সুধাংশু ত্রিবেদী।
হাইলাইটস
  • অ্য়াজেন্ডা আজতকের দ্বিতীয় দিনে হাজির হলেন সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী ও কংগ্রেস সাংসদ ইমরান মাসুদ।
  • জিন্নার মুসলিম লিগ পার্টির অর্থমন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, এমন দাবিই করেন ইমরান।
  • যা খারিজ করে দেন সুধাংশু। 

মুসলিম লিগ সরকারে মন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়? এই নিয়েই বিতণ্ডায় জড়ালেন দুই সাংসদ। অ্য়াজেন্ডা আজতকের দ্বিতীয় দিনে হাজির হলেন সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী ও কংগ্রেস সাংসদ ইমরান মাসুদ। উপাসনা আইন, সম্ভল মসজিদ নিয়ে বিতর্ক হল। এর মধ্যে একটি ইস্যু ঘিরে বিতণ্ডা বাধে। জিন্নার মুসলিম লিগ পার্টির অর্থমন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, এমন দাবিই করেন ইমরান। যা খারিজ করে দেন সুধাংশু। 

ইমরান বলেন যে, মুসলিম লিগ আপনাদের, আমাদের নয়। বাংলায় মুসলিম লিগ সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। সিন্ধেও সরকার ছিল মুসলিম লিগের সঙ্গে। তিনি আরও বলেছেন যে, আপনারা মুসলিম লিগের সঙ্গে এক হয়ে খেলেছেন। কংগ্রেস দেশভাগের বিরুদ্ধে ছিল। 

এর পাল্টা সুধাংশু বলেন যে, ইমরান মিথ্যা কথা বলছেন। তিনি জানান, শ্যামাপ্রসাদ ফজরুক হকের প্রজা কৃষক পার্টির সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। দেশভাগের প্রস্তাব অনুমোদন করেছিল কংগ্রেসও। পাল্টা ইমরান বলেছেন, আমাদের সংসদে গিয়ে ডিবেট করতে হবে। সুধাংশু বলেন যে, প্লেসেস অফ ওরশিপ অ্যাক্ট নিয়ে সব জবাব রয়েছে। ভাল জবাব দেওয়া যাবে। 

আরও পড়ুন

ইমরান মাসুদ বিজেপি সাংসদকে শান্তি ও একসঙ্গে থাকার জন্য আবেদন করেন, কিন্তু এদিকে সুধাংশু ত্রিবেদী তাঁকে জিন্নার দলের দক্ষিণ ভারতের প্রধান মহম্মদ ইসমাইলের বক্তব্যের উদাহরণ দিয়েছেন।

সুধাংশু বলেন যে, সবাইকে বলছি ১৯৪৭ সালের ডিবেট দেখতে। জিন্নার দলের প্রধান মহম্মদ ইসমাইল বলেছিলেন যে, আমরা নাকি ছোট ভাই, আপনাদের ভালবাসা চাই। সর্দার পটেল ১৯৪৮ সালে ৩ জানুয়ারি বলেছেন যে, আপনারা যা চান, নিয়ে নিয়েছেন। এখন বলবেন না যে আমাদের আলাদা আইন দরকার, আলাদা মাদ্রাসা বোর্ড দরকার।


 

Advertisement

Advertisement