scorecardresearch
 

Uttarakhand Haldwani Violence: উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে হিংসায় মৃত আরও ১ গুলিবিদ্ধ, ধৃত বেড়ে ৩৬

উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে হিংসার ছয় দিন কেটে গেছে। কিন্তু উত্তেজনা এখনও কমছে না। ৮ ফেব্রুয়ারি হিংসার সময় গুলিবিদ্ধ আরেক ব্যক্তি মঙ্গলবার মারা গিয়েছেন। মৃতের নাম মহম্মদ ইসরার (৫০), সুশীলা তিওয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি।

Advertisement
haldwani haldwani
হাইলাইটস
  • ৮ ফেব্রুয়ারি হিংসার সময় গুলিবিদ্ধ আরেক ব্যক্তি মঙ্গলবার মারা গিয়েছেন
  • মোট গ্রেফতারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬

উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে হিংসার ছয় দিন কেটে গেছে। কিন্তু উত্তেজনা এখনও কমছে না। ৮ ফেব্রুয়ারি হিংসার সময় গুলিবিদ্ধ আরেক ব্যক্তি মঙ্গলবার মারা গিয়েছেন। মৃতের নাম মহম্মদ ইসরার (৫০), সুশীলা তিওয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। এই হিংসায় ইসরার ছাড়াও আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। হলদওয়ানির বনভুলপুরায় গত এক সপ্তাহ ধরে কারফিউ জারি করা হয়েছে। পুলিশ এখানে ঘরে ঘরে তল্লাশি চালাচ্ছে। বনভুলপুরায় যে জায়গা থেকে দখল সরানো হয়েছিল সেখানে হিংসার পরে সিএম পুষ্কর সিং ধামি একটি পুলিশ পোস্ট খোলার ঘোষণা করেছিলেন। তার ঘোষণার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেখানে একটি পোস্ট খোলা হয়েছে। এতে একজন হেড কনস্টেবল, চারজন কনস্টেবল ও অন্য কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে,মঙ্গলবার মৃত্যু হওয়া ইসরারের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। বিক্ষুব্ধ জনতা ও নিরাপত্তাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে গুরুতর আহত তিনজনের মধ্যে ইসরারও ছিলেন। এসএসপি জানান, ইসরার নিহত হওয়ার পর সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ জনে।

এই ৬ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে

হলদওয়ানি হিংসার ঘটনায় আরও ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, তাতে মোট গ্রেফতারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬। ধৃতদের মধ্যে রয়েছে শোয়েব, ভোলা ওরফে সোহেল, সমীর পাশা, জুনায়েদ, সাহিল আনসারি ও শাহনওয়াজ।

৮ ফেব্রুয়ারি হলদওয়ানির বনভুলপুরা এলাকায় দখল উচ্ছেদ করতে যাওয়া প্রশাসন ও পুলিশ দলের উপর পাথর নিক্ষেপ এবং অগ্নিসংযোগের সময় পৌর কর্পোরেশন এবং সরকারি সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। এটি মূল্যায়ন করার পর, পৌর কর্পোরেশন ক্ষতিপূরণের জন্য প্রধান অভিযুক্ত আব্দুল মালিককে একটি নোটিশ জারি করেছিল। মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন অভিযুক্তকে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ২.৪৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে বলেছে। সময়সীমা লঙ্ঘন করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

এসএসপির মতে, বনভুলপুরা থানায় ঢিল ছোড়া, পুলিশ কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ এবং পৌর কর্পোরেশনের গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি বলেন, নৈনিতাল জেলা প্রশাসন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দাদের ১২০টি অস্ত্র লাইসেন্স বাতিল করার নির্দেশ জারি করেছে। এরপর ৪১টি লাইসেন্সকৃত অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বন্দনা সিং এই বিষয়ে একটি প্যানেল গঠন করেছেন।

Advertisement