NOTIFICATIONS
23rd Nov
টাকার টানাটানি, ধার-দেনা বাড়ছে? ধনতেরাসে এই একটি কাজেই বাড়বে অর্থ-সম্পদ। 
Astro Tips For Financial Crisis: হিন্দু ধর্মে গাছ ও গাছপালা পূজার উপযোগী বলে বিবেচিত হয়। কথিত আছে গাছ গাছালিতে দেব দেবীদের বাস। প্রতিটি শুভ কাজে গাছ গাছালিও ব্যবহার করা হয়। যেকোনো পুজোয় তুলসী, আম পাতা, কলা পাতা ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হয়েছে যে এই গাছ গাছালির পুজো করলে পুণ্যকর্ম হয়।
একইভাবে, ভগবান বিষ্ণু কলা গাছে বাস করেন বলে মনে করা হয়। কলা গাছের পূজা করলে ভগবান বিষ্ণুর বিশেষ আশীর্বাদ পাওয়া যায়। এর সঙ্গে কলা গাছের মূলকেও পবিত্র বলে মনে করা হয় এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু প্রতিকার খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয়। তাহলে আসুন জেনে নিই কলার মূলের কিছু প্রতিকার যা আপনার সব সমস্যার সমাধান করবে।
আর্থিক সঙ্কট কাটিয়ে ওঠার জ্যোতিষশাস্ত্রীয় সমাধান
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, যদি কোনও ব্যক্তির আর্থিক অবস্থা খারাপ হয় এবং তিনি আর্থিক সংকটের মুখোমুখি হন, তবে তার উচিত কলার মূলে ১১ বার প্রদক্ষিণ করা এবং মূলে গুড়, ছোলা ডাল এবং হলুদের একটি পিণ্ড নিবেদন করা উচিত। এটি করলে আর্থিক অবস্থার উন্নতি হবে এবং দেবী লক্ষ্মী তার আশীর্বাদ বর্ষণ করবেন।
নেতিবাচকতা দূর করতে সহায়ক
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী, ঘর থেকে নেতিবাচকতা দূর করতে এবং ইতিবাচকতা আনতে বাড়ির মূল গেটে একটি কলার শিকড় বেঁধে রাখা শুভ বলে মনে করা হয়। এতে করে ঘরে নেতিবাচকতা প্রবেশ করে না।
সুখ এবং শান্তির ফেরাতে সহায়ক
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, ঘরে সুখ শান্তি বজায় রাখতে প্রতিদিন কলার মূলে হলুদ মিশ্রিত জল নিবেদন করা উচিত। এতে করে সুখ শান্তি বজায় থাকে।
মঙ্গল দোষ দূর করতে সহায়ক
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী কলার মূলের পূজা করলে মঙ্গল দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যদি কোনও ব্যক্তির বিবাহে বাধা আসে, তবে হলুদ কাপড় পরিধান করে এবং বৃহস্পতিবার কলার শিকড়ের পুজো করলে বিবাহে সহায়ক হয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী, যে ব্যক্তি ধনী হতে চান, তার উচিত কলার মূল একটি লাল কাপড়ে বেঁধে নিজের কক্ষে রাখা। এটি করলে একজন মানুষের নিরাপদ স্থান কখনই শূন্য হয় না।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: এখানে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা বিধান ও অনুমানের ভিত্তিতে দেওয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা জরুরি যে, bangla.aajtak.in কোনও ধরনের অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কারকে সমর্থন করে না। কোনও তথ্য বা অনুমান প্রয়োগ করার আগে, অবশ্যই সংশ্লিষ্ট জন্যর বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
