scorecardresearch
 

Kumbh Mela 2021: পাস ছাড়া প্রবেশ নিষেধ! কীভাবে করবেন রেজিস্ট্রেশন? জেনে নিন

জোরকদমে চলছে হরিদ্বারের (Haridwar) মহাকুম্ভ মেলার (Maha Kumbh 2021) প্রস্তুতি। করোনা পরিস্থিতিতে এবছর সুরক্ষা গাইডলাইনে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। কুম্ভস্নানের জন্য় যে সমস্ত পুণ্যার্থীরা আসবেন, তাঁদের জন্য বিশেষ পাসের ব্যবস্থা করা হবে। পাস ছাড়া কেউই মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন না। এই বিষয়ে হরিদ্বারের ডি এম সি রবিশঙ্কর জানিয়েছেন, কুম্ভ মেলায় প্রবেশের জন্য পুণ্যার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করানো জরুরী।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • করোনা পরিস্থিতিতে কুম্ভ মেলায় বিশেষ কড়াকড়ি
  • ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে বিভিন্ন তথ্য
  • অনলাইন পাস ছাড়া প্রবেশ করা যাবে না মেলায়


জোরকদমে চলছে হরিদ্বারের (Haridwar) মহাকুম্ভ মেলার (Maha Kumbh 2021) প্রস্তুতি। করোনা পরিস্থিতিতে এবছর সুরক্ষা গাইডলাইনে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। কুম্ভস্নানের জন্য় যে সমস্ত পুণ্যার্থীরা আসবেন, তাঁদের জন্য বিশেষ পাসের ব্যবস্থা করা হবে। পাস ছাড়া কেউই মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন না। এই বিষয়ে হরিদ্বারের ডি এম সি রবিশঙ্কর জানিয়েছেন, কুম্ভ মেলায় প্রবেশের জন্য পুণ্যার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করানো জরুরী। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে পুণ্যার্থীদের আরটিপিসিআর রিপোর্ট, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট এবং পরিচয় পত্র আপলোড করা হবে। তার ভিত্তিতেই ইস্যু করা হবে পাস। তিনি আরও বলেন, কুম্ভ মেলায় যে সমস্ত কর্মীরা ডিউটি করবেন তাঁদের জন্য ৭০ হাজার টিকা চাওয়া হয়েছে। কর্মীদের টিকাকরণ শুরু হবে সোমবার থেকে। 

রেজিস্ট্রেশনের জন্য পুণ্যার্থীদের haridwarkumbhmela2021.com ওয়েবসাইটে গিয়ে আরটিপিসিআর রিপোর্ট, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট এবং পরিচয় পত্র আপলোড করতে হবে। এরপরেই অনলাইনে পাওয়া যাবে পাস। করোনা পরিস্থিতিতে কেন্দ্রের তরফে এসওপি জারি করার পরেই নির্দিষ্ট পোর্টাল বা ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়। এক্ষেত্রের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের জারি করা এসওপি অনুযায়ী আগত পুণ্যার্থীদের অবশ্যই ৭২ ঘণ্টা আগের কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট পেশ করতে হবে। একইসঙ্গে মেলায় মেনে চলতে হবে সামাজিক দূরত্ব ও স্যানিটাইজেশন সহ সমস্ত বিধি। 

প্রসঙ্গত মহাকুম্ভে হবে ৪টি শাহী স্নান। প্রথমটি ১১ মার্চ মহাশিবরাত্রির দিন। দ্বিতীয়টি ১২ এপ্রিল সোমবতী অমাবস্যার দিন, তৃতীয়টি ১৪ এপ্রিল বৈশাখী কুম্ভের দিন এবং চতুর্থটি ২৭ এপ্রিল চৈত্র পূর্ণিমার দিন। ৪ দিনই ব্যাপক পুণ্যার্থী সমাগম হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

 

Advertisement