scorecardresearch
 

Priest Salary: ৯০ হাজার টাকার মাইনেতে পুরোহিত নিয়োগ, কোথায় কীভাবে আবেদন?

বারাণসীর কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরে নিয়োগ চলছে। পুরোহিত ও সহকারী পুরোহিত পদে নিয়োগ হবে। তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় যেটা তা হল মাইনে। ৯০ হাজার টাকা মাইনে দেওয়া হবে প্রধান পুরোহিতকে। কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের ১০৫ তম বৈঠকে ৪১ বছর পর, পুরোহিত পরিষেবা বিধি নিয়ে একমত হয়েছে। সভায় আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে মন্দিরে পুরোহিতের মোট ৫০ টি পদ থাকবে এবং এর জন্য নিয়োগের জন্য একটি বিজ্ঞাপনও দেওয়া হবে। এছাড়াও শ্রী কাশী বিশ্বনাথ মন্দির জেলার সকল সংস্কৃত ছাত্রদের বিনামূল্যে পোষাক ও বই দেওয়া হবে। প্রথমবার এই মন্দিরে সংস্কৃত প্রতিযোগিতারও আয়োজন করবে। এছাড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে বাবার ভোগ প্রসাদ বিতরণ করা হবে। অনুদান পাবে সম্পুরানন্দ সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়।

Advertisement
পুরোহিত পুরোহিত

বারাণসীর কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরে নিয়োগ চলছে। পুরোহিত ও সহকারী পুরোহিত পদে নিয়োগ হবে। তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় যেটা তা হল মাইনে। ৯০ হাজার টাকা মাইনে দেওয়া হবে প্রধান পুরোহিতকে। কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের ১০৫ তম বৈঠকে ৪১ বছর পর, পুরোহিত পরিষেবা বিধি নিয়ে একমত হয়েছে। সভায় আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে মন্দিরে পুরোহিতের মোট ৫০ টি পদ থাকবে এবং এর জন্য নিয়োগের জন্য একটি বিজ্ঞাপনও দেওয়া হবে। এছাড়াও শ্রী কাশী বিশ্বনাথ মন্দির জেলার সকল সংস্কৃত ছাত্রদের বিনামূল্যে পোষাক ও বই দেওয়া হবে। প্রথমবার এই মন্দিরে সংস্কৃত প্রতিযোগিতারও আয়োজন করবে। এছাড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে বাবার ভোগ প্রসাদ বিতরণ করা হবে। অনুদান পাবে সম্পুরানন্দ সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়।

মাইনে কত?
জুনিয়র পুরোহিতকে ৮০ হাজার টাকা এবং সহকারী পুরোহিতকে ৬৫ হাজার টাকা বেতন দেওয়া হবে। পুরোহিত পরিষেবা বিধি নিয়ে একমত হয়েছে মন্দিরের ট্রাস্ট। কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের ১০৫ তম সভা বৃহস্পতিবার কমিশনারেট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। টেম্পল ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নগেন্দ্র পান্ডের সভাপতিত্বে আয়োজিত হয় এই সভাটি। বৈঠকে চার দশক পর পুরোহিত সেবা ম্যানুয়াল নিয়েও আলোচনা হয়, যা সর্বসম্মতিক্রমে ট্রাস্ট কাউন্সিলে সম্মত হয়।

বৈঠকে, বিভাগীয় কমিশনার কৌশল রাজ শর্মা ক্লাস ৬ থেকে ক্লাস ১২ পর্যন্ত সংস্কৃত স্কুল গুলির সমস্ত শিশুদের বিনামূল্যে বই এবং পোশাক দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। ট্রাস্ট এই মহৎ কাজের প্রশংসা করে অবিলম্বে অনুমোদন দেয়।  

কাশীতে, মা অন্নপূর্ণা এবং বাবা বিশ্বনাথের আশীর্বাদে কেউ ক্ষুধার্ত অবস্থায়  ঘুমায় না। সেই কারণে শহরের স্টেশন, বাসস্ট্যান্ড এবং ঘাটে বসবাসকারী লোকদের প্রতিদিন প্রসাদ বিতরণের প্রস্তাবও ট্রাস্টে রাখা হয়েছিল। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, মন্দিরের অন্নক্ষেত্রে প্রসাদ তৈরি করে মন্দিরের গাড়িতে প্যাকেজিং করার পর শহরের অনেক জায়গায় বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে।
 

আরও পড়ুন

Advertisement

Advertisement