scorecardresearch
 

Budget 2021: নজরে বাজেট ২০২১-২২! কর্পোরেট না মধ্যবিত্ত, কোন পক্ষকে স্বস্তি দেবে মোদী সরকার?

Union Budget 2021-22: ২০২১-২২ অর্থবর্ষের বাজেটে কোন খাত কতটা স্বস্তি পেতে পারে, তা নিয়ে চর্চায় মজেছে দেশ। এবারের বাজেট যে 'অভূতপূর্ব' হতে চলেছে তা আগেই ঘোষণা করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তাই বিশেষ নজর থাকছে মোদী সরকারের এই বাজেটে।

Advertisement
বিশেষ নজর থাকছে মোদী সরকারের এই বাজেটে। বিশেষ নজর থাকছে মোদী সরকারের এই বাজেটে।
হাইলাইটস
  • ঘাটতি পূরণে কী কী উপায়ে খরচ হ্রাসের পাশাপাশি আয়ের পথ আরও বিস্তৃত করা যায় সেটাই চ্যালেঞ্জ অর্থমন্ত্রীর কাছে
  • ২০২১-২২ অর্থবর্ষের বাজেট নিয়ে সকলে আশাবাদী
  • বিশেষ নজর থাকছে মোদী সরকারের এই বাজেটে

করোনার ক্ষততে প্রলেপ দিতে ২০২১-২২ অর্থবর্ষের বাজেটে কোন খাত কতটা স্বস্তি পেতে পারে, তা নিয়ে চর্চায় মজেছে দেশ। এবারের বাজেট যে 'অভূতপূর্ব' হতে চলেছে তা আগেই ঘোষণা করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তাই বিশেষ নজর থাকছে মোদী সরকারের এই বাজেটে।

করোনা ভাইরাস, লকডাউন, চিনা পণ্যে নিষেধাজ্ঞা, সব মিলিয়ে ২০২০ সালে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্র ভেঙে চুরমার। আমদানি-রফতানিও ভাল অবস্থানে নেই। মন্দায় ডুবতে থাকা ভারতের অর্থনীতির চাকা ঘোরানোর ক্ষেত্রে এই বাজেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। ইতিমধ্যেই কয়েকটি শিল্প সংস্থার করদাতারা আয়কর ছাড়ের জন্য সুপারিশ পাঠিয়েছিল অর্থমন্ত্রকে। যদিও আয়কর সম্পর্কিত কোনও বড় কোনও ছাড়ের সম্ভাবনা কম।

২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রের যে জিডিপির হিসেব ছিল তা থেকে প্রায় দ্বিগুণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে সরকারের। করোনা অতিমারীর কারণে বিশাল অর্থনৈতিক সঙ্কটের কারণে বছরের বেশিরভাগ রাজ্যের রাজস্ব আদায় ও ব্যয়ের মধ্যেও ঘাটতি পরিলক্ষিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার কোভিড -১৯ সেস আরোপের বিষয়ে একটি প্রস্তাব প্রস্তুত করেছে, যা উচ্চ আয়ের গোষ্ঠীর করদাতাদের উপর চাপানো হবে। এ ছাড়াও পরোক্ষ কর বাড়ানোর প্রস্তুতিও চলছে। পেট্রোল ও ডিজেলের উপর অতিরিক্ত শুল্কের সম্ভাবনাও রয়েছে। 

২০২১-২২ অর্থবর্ষের বাজেট নিয়ে সকলে আশাবাদী। এক্ষেত্রে FDI নিয়ে একাধিক বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে আশা করা যায়। সব ঠিক থাকলে নিউ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পলিসি ও ন্যাশনাল ই-কমার্স পলিসি নামে দু'টি নতুন নীতি আনতে পারে সরকার। বর্তমান বাজারের কথা মাথায় রেখে ফিস্কাল ডেফিসিটের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। ইক্যুইটি মার্কেটে খরচের খাতে সাহায্য করার পাশাপাশি কর বাড়ানো বা কর ছাড়ের ক্ষেত্রেও বিবেচনা করতে পারে। করোনা পরবর্তী MSME সেক্টরকে চাঙ্গা করতে একাধিক নীতি নিতে পারে। 

Advertisement

এবার অবশ্য বাজেট হবে 'পেপারলেস'। কেন্দ্রীয় বাজেটের সব তথ্য ও নথি থাকবে  মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনে। অনলাইনেই দেখা যাবে এই বাজেট। ঘাটতি পূরণে কী কী উপায়ে খরচ হ্রাসের পাশাপাশি আয়ের পথ আরও বিস্তৃত করা যায় সেটাই চ্যালেঞ্জ অর্থমন্ত্রীর কাছে। 

Advertisement