scorecardresearch
 

পড়ুুুয়াদের স্বস্তি, দ্রুত স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নেবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়

দ্রুত স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নেবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। শুক্রবার ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফ থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। শিগগির পরীক্ষা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছিলেন পড়ুয়াদের একাংশ।

Advertisement
প্রতীকি ছবি প্রতীকি ছবি
হাইলাইটস
  • দ্রুত স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের সাপ্লিমেন্টারি
  • জানিয়েছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
  • তাড়াতাড়ি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি পড়ুয়াদের

দ্রুত স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নেবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। শুক্রবার ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফ থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। শিগগির পরীক্ষা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছিলেন পড়ুয়াদের একাংশ।

সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছেন, খুব তাড়াতাড়ি ওই পরীক্ষাগুলো নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। কীভাবে পরীক্ষা নেওয়া হবে, তা নিয়ে ইতিমধ্যে তাঁরা বৈঠকও করেছেন। বিএসসি অনার্স এবং জেনারেল ও বিএ-র সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে। বছরে দু'বার এই ধরনের পরীক্ষা নেওয়ার সংস্থান নেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের। তাই তাঁদের পরিকল্পনা সেটা হবে আগামী বছরের কোনও একটা সময়ে।
 
চূড়ান্ত বর্ষ বা পার্ট থ্রি-র ফল সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে তাঁদের বড়সড় একটা অংশ আগের সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষাতে পাস করতে পারেননি। ফলে তাঁরা এখনও হাতে ডিগ্রি পাচ্ছেন না। 

গত কয়েক দিন ধরে দ্রুত সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার দাবি জানাচ্ছিলেন পড়ুয়াদের একাংশ। শুক্রবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দেবাশিস দাসের সঙ্গে দেখা করেন বেশ কয়েকজন ছাত্রছাত্রী। পরে তারা জানান, সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা তাড়াতাড়ি নেওয়া দরকার। না হলে তাঁদের পরীক্ষার ফলাফল সম্পূর্ণ হবে না। আর এজন্য অনেক সমস্যায় পড়তে হতে পারে। যেমন রয়েছে স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তি হতে না-পারা। চাকরির ক্ষেত্রেও আবেদন করতে পারবেন না তাঁরা। তাই আবেদন জানাচ্ছেন দ্রুত সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০০টি বিষয়ে ভর্তি নেওয়া হচ্ছে একটা পোর্টালের মাধ্যমে। তাই বারবার ওয়েব পোর্টাল নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছে, কাজ করছে না বলে অভিযোগ। পড়ুয়াদের একাংশের অভিযোগ, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরে অনলাইনে ভর্তি হওয়ার সময় যান্ত্রিক ত্রুটির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এর ফলে সময় নষ্ট হচ্ছে। এই সমস্যার দ্রুত সমাধান করতে হবে। তাঁদের দাবি, করোনা পরিস্থিতির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ফি মকুব করা হোক। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পোর্টাল যাতে ঠিকঠাক কাজ করে, সে ব্যাপারে বরাবরই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ফি মকুব নিয়ে তাঁদের হাতে কিছু নেই। উচ্চ শিক্ষা দপ্তর যদি নির্দেশ পাঠায়, তাহলে তাঁদের করতে কোন আপত্তি নেই।

Advertisement

এর আগে একবার স্নাতকোত্তর স্তরের ভর্তির সময়সীমা বাড়ানো হয়েছিল। ১০ নভেম্বর থেকে বাড়িয়ে ১৪ নভেম্বর হয়েছিল।

Advertisement