scorecardresearch
 

গ্র্যাজুয়েট হল ১৫ বছরের ছেলে, ৪ বছরে অর্জন ৫ ডিগ্রি

১১ বছর বয়সে Fullerton College-এ  জ্যাক পরীক্ষা দেয়। সেই পরীক্ষায় জ্যাক এত ভাল ফল করে যে তাকে কলেজ লেবেসের কোর্সে অ্যাডমিশান দিয়ে দেওয়া হয়। এরপর ১৩ বছর বয়সে সে ৪টি অ্যাসোসিয়েট ডিগ্রি পেয়ে যায়। ইতিহাস, সোশ্যাল বিহেভিয়ার, আর্ট ও হিউম্যান এক্সপ্রেশান এবং সোশ্যাল সায়েন্সে ডিগ্রিগুলি পায় সে। ক্যালিফোর্নিয়ার ওই কলেজে সে-ই প্রথম যে ওই ডিগ্রিগুলি পায়। 

Advertisement
জ্যাক রিকো (ছবি সূত্র-ইউনিভার্সিটি অফ নেভাডা) জ্যাক রিকো (ছবি সূত্র-ইউনিভার্সিটি অফ নেভাডা)
হাইলাইটস
  • ১৫ বছরে গ্র্যাজুয়েশান
  • আগেও ৪টি ডিগ্রি অর্জন
  • ক্যালিফোর্নিয়ার কিশোরের মেধায় অবাক বিশ্ব

বয়স মাত্র ১৫। কিন্তু এই বয়সেই সে স্নাতক। আর শুধু তাই নয়, এটা তার পঞ্চম ডিগ্রি। মাত্র ৫ বছরের মধ্যে পঞ্চম ডিগ্রি অর্জন করে রীতিমতো নজির সৃষ্টি করেছে জ্যাক রিকো নামে ওই কিশোর। ১৫ বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি অফ নেভাদা থেকে স্নাতক হয়েছে সে। ডেলি মেলের তথ্য অনুযায়ী, জ্যাক তার মেধার জন্য বর্তমানে যথেষ্টই আলোচিত। জ্যাক আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় নিজের পরিজনদের সঙ্গে থাকে। প্রথমদিকে জ্যাককে তাঁর মা Ru Andrade বাড়িতেই পড়াতেন। লাগাতার ৪ বছর জ্যাককে পড়ান তিনি। কিন্তু পরে জ্যাককে শেখানোর জন্য আর নতুন কোনও বিষয় তাঁর কাছে ছিল না। 

১১ বছর বয়সে Fullerton College-এ  জ্যাক পরীক্ষা দেয়। সেই পরীক্ষায় জ্যাক এত ভাল ফল করে যে তাকে কলেজ লেবেসের কোর্সে অ্যাডমিশান দিয়ে দেওয়া হয়। এরপর ১৩ বছর বয়সে সে ৪টি অ্যাসোসিয়েট ডিগ্রি পেয়ে যায়। ইতিহাস, সোশ্যাল বিহেভিয়ার, আর্ট ও হিউম্যান এক্সপ্রেশান এবং সোশ্যাল সায়েন্সে ডিগ্রিগুলি পায় সে। ক্যালিফোর্নিয়ার ওই কলেজে সে-ই প্রথম যে ওই ডিগ্রিগুলি পায়। 

১৪ বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি অফ নেভাডায় পড়ানো শুরু করে জ্যাক। এই বছর ১৪ ডিসেম্বর ইতিহাসে ব্যাচেলার ডিগ্রি পেয়েছে সে। এবার সে মাস্টার ডিগ্রির প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে তার আগে সে কিছুটা রিল্যাক্স করে নিতে চায়। ব্যাচেলার ডিগ্রিতে ৩.৭৮ গ্রেড পয়েন্ট পেয়েছে সে। এই বিষয়ে জ্যাক জানাচ্ছে যে সে প্রথম দুটো সেমেস্টারে সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল। সে নিজের সময় বাঁচিয়েছিল এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সমস্ত অ্যাসাইমেন্ট পূর্ণ করেছিল। 

Advertisement

নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে জ্যাক জানিয়েছে যে সে এমন চাকরি করতে চায় যার মাধ্যমে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারে এবং সারা জীবন নিজের বোনের দেখাশোনা করতে পারে। জ্যাকের বোন অটিজমে আক্রান্ত। প্রসঙ্গত পড়াশোনার পাশাপাশি ভিডিও গেম খেলতেও ভীষণ ভালবাসে জ্যাক। 

 

Advertisement