scorecardresearch
 

Funny Viral Jokes: অ্যারেঞ্জ ম্যারেজে ডিভোর্সের সংখ্যা কম কেন? উত্তর শুনলে বক্তাকে বাহবা না দিয়ে পারবেন না!

Jokes in Bengali:যখন আমরা হাসি, খুশি থাকি, তখন আমাদের মানসিক চাপ চলে যায়, যা সুস্বাস্থ্যের জন্যও প্রয়োজনীয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, হাসি আমাদের শরীরে মেলাটোনিন নামক হরমোন নিঃসরণ করে, যার ফলে শান্তির ঘুম হয়। তাই এটা গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা হাসতে থাকি। আপনাদের হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস। তো চলুন শুরু করা যাক হাসির জন্য জোকস পড়া।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি

Viral Chutkule in Bengali: হাসলে ইতিবাচক পরিবেশ বজায় থাকে। একজন মানুষ যখন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকে, তখন মানসিক রোগও কাছে আসে না। প্রাণ খুলে হাসিকে বলা হয় সুস্বাস্থ্যের রহস্য। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।

> চোরের মায়ের বড় গলা
ছেলেকে নিয়ে চিড়িয়াখানা দেখতে গেলেন বাবা। ঘুরতে ঘুরতে একটি প্রাণির সামনে দাঁড়িয়ে ছেলে বললো—
ছেলে: বাবা, দেখ দেখ-ওই যে চোরের মা।
বাবা: দূর বোকা! চোরের মা কোথায়?
ছেলে: ওই যে লম্বা গলার যেটা।
বাবা: ওটা তো একটা জিরাফ।
ছেলে: কেন? কালই তো তুমি পড়ালে-‘চোরের মায়ের বড় গলা’!

> বিশ্বের সবচেয়ে ভিতু স্বামী যারা
রমেশ: বুঝলে বিকাশ, অ্যারেঞ্জ ম্যারেজে ডিভোর্সের সংখ্যা কম।
বিকাশ: তাই তো দেখছি।
রমেশ: কিন্তু কেন, তা বলতে পার?
বিকাশ: যারা সাহস করে নিজের ইচ্ছায় বিয়েটাও করতে পারে না; তারা আবার ডিভোর্স দেবে কোন সাহসে?

আরও পড়ুন

> চোরের ইয়ার্কি
চোর: ইওর অনার, আমি চুরি করেছিলাম ঠিকই কিন্তু সেটা করেছিলাম মজা হিসেবে।
বিচারক: কিন্তু তুমি তো চুরির জিনিস বিশ মাইল দূরে লুকিয়ে রেখেছিলে।
চোর: সেটাও ছিল মজা।
বিচারক: এ কারণে তোমার জেল হলো। এটাকেও মজা হিসেবে নাও।

> চিড়িয়াখানায় বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাবা ছেলেকে বলছিলেন, বাঘ কত ভয়ংকর প্রাণী, কী ভীষণ হিংস্র সে!
ছেলে: (কাঁদো কাঁদো হয়ে) বাবা, এই বাঘ যদি তোমাকে খেয়ে ফেলে...!
বাবা: (আদুরে স্বরে) কী হবে তাহলে?
ছেলে: আমি বাড়ি যাব কীভাবে! ভ্যা...

> মন্টু : বাবলু, তোর গরম লাগলে তুই কী করিস?
বাবলু : কী আবার করব! এসির পাশে গিয়ে বসে পড়ি।
মন্টু : তাতেও যদি তোর গরম না কমে?
বাবলু : তখন এসি অন করি।

Advertisement

>স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে
স্ত্রী : কয়েকদিন ধরে উপমা নামটা তোমার মুখ থেকে খুব শুনছি। বাবুকে পড়ানোর সময়ও বললে। মেয়েটা কে?
স্বামী : আরে উপমা মেয়ের নাম নাকি? হা-হা-হা...।
স্ত্রী : হাসি বন্ধ। আমার সঙ্গে চালাকি করবে না। উপমা মেয়ের না ছেলের নাম, তা বোঝার বয়স আমার হয়েছে। ছি ছি ছি, এ বয়সে তোমার ...!
স্বামী : ওরে , উপমা হল বাংলা গ্রামারের একটা অংশ।
স্ত্রী : চিটারি করার আর জায়গা পাও না, উপমা গ্রামারের অংশ! আমাকে তুমি গ্রামার শেখাচ্ছ!
স্বামী : তুমি দেখছি পাগল হলে, উপমা হল এক ধরনের বাক্য অলংকার।
স্ত্রী : অলংকার! এর মধ্যে অলংকারও কিনে দেয়া হয়েছে! হায় হায় রে, আমার কপাল পুড়ল রে, আমি এখন কী করব রে...!

( Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)

 
 

 

 

Advertisement