scorecardresearch
 

Husband Wife Funny Jokes: স্ত্রীর নাম ভুলে যাওয়ার পরিণাম কী হতে পারে? বিবাহিত পুরুষেরা সাবধান!

Jokes and Chutkule: হাসি একটি প্রাকৃতিক ব্যায়াম। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, হাসলে পেশীর ব্যায়াম হয় এবং শরীর রিলাক্সেশন মোডে আসে। যা স্বাস্থ্যের ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। কখনও কখনও জোকস এবং কৌতুক আমাদের হাসাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুখে হাসি ধরে রাখতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়ুন ।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি

Funny Jokes and Chutkule: হাসি  আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো রাখে। আজকের ব্যস্ত সময়ে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর  জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এগুলি পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।


> লাল্টু এবং নান্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
লাল্টু : নান্টু, তুই আমাকে ঠিক রাত ১০টায় ফোন করিস তো। তোর সঙ্গে কথা আছে।
নান্টু : ঠিক আছে। তুই তাহলে আমাকে ঠিক ৯টা ৫৯ মিনিটে ফোন করে  মনে করিয়ে দিস।

> ভোম্বল : বাবলু, তোর গরম লাগলে তুই কী করিস?
বাবলু : কী আবার করব! এসির পাশে গিয়ে বসে পড়ি।
ভোম্বল : তাতেও যদি তোর গরম না কমে?
বাবলু : তখন এসি অন করি।

আরও পড়ুন

> স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে-
স্ত্রী : কয়েকদিন ধরে উপমা নামটা তোমার মুখ থেকে খুব শুনছি। বাবুকে পড়ানোর সময়ও বললে। মেয়েটা কে?
স্বামী : আরে উপমা মেয়ের নাম নাকি? হা-হা-হা...।
স্ত্রী : হাসি বন্ধ। আমার সঙ্গে চালাকি করবে না। উপমা মেয়ের না ছেলের নাম, তা বোঝার বয়স আমার হয়েছে। ছি ছি ছি, এ বয়সে তোমার ...!
স্বামী : ওরে বাপুরে, উপমা হল বাংলা গ্রামারের একটা অংশ।
স্ত্রী : চিটারি করার আর জায়গা পাও না, উপমা গ্রামারের অংশ! আমাকে তুমি গ্রামার শেখাচ্ছ!
স্বামী : তুমি দেখছি পাগল হলে, উপমা হল এক ধরনের বাক্য অলংকার।
স্ত্রী : অলংকার! এর মধ্যে অলংকারও কিনে দেওয়া হয়েছে! হায় হায় রে, আমার কপাল পুড়ল রে, আমি এখন কী করব রে...!

> আদালতে এক নারীর স্বামী হত্যার বিচার চলছে। জজ সাহেব সেই নারীকে জিজ্ঞাসা করলেন-
জজ সাহেব: হত্যা করার রাতে আপনার স্বামী শেষ কী বলেছিলেন?
স্ত্রী: আমার চশমা কোথায় সুপর্ণা?
জজ সাহেব: শুধু এ কথা বলাতে আপনি আপনার স্বামীকে খুন করলেন?
স্ত্রী: জজ সাহেব, আমার নাম পাপিয়া।
জজ সাহেব: ওহ!

Advertisement

> নায়িকা: ওই হীরার দুল জোড়ার দাম কত?
ডিপরমেন্টাল স্টোরের ম্যানেজার: শুধু দশটি চুমু দিলেই হবে।
নায়িকা: আচ্ছা, আর ওই সোনার সুতায় কাজ করা শাড়িটা?
ম্যানেজার: ওটার জন্য ৫টি।
নায়িকা: দু’টোই প্যাকেট করে দিন।
ম্যানেজার হন্তদন্ত হয়ে দুল আর শাড়ি প্যাকেট করে নায়িকার হাতে ধরিয়ে গলা বাড়িয়ে দাঁড়ালো।
 এবার নায়িকা তার সঙ্গে থাকা কাজের মাসিকে বললেন—
নায়িকা: বিল চুকিয়ে দাও। খবরদার ১৫টার বেশি দিও না কিন্তু!

> পল্টু জঙ্গলের ভেতর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু’।
পল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল পল্টু। তারপর বললো—
পল্টু: আমার জন্য পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।
দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
পল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Advertisement