Funny Jokes in Bengali: যে কোনো মানুষের সুস্থ থাকার জন্য যেমন ভালো খাবার প্রয়োজন, তেমনি হাসিও একজন মানুষকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সকাল-সন্ধ্যা হাসির অভ্যাস গড়ে তুললে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা যায়। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> মাস্টার- প্রেমের কবিতা আবৃত্তি কর।
ছাত্র- মোটা মরে মুটির জন্য, রুটির জন্য় মরে ক্ষুধার্ত ,
মাস্টারেপ আছে দুই মেয়ে , আর আমি মরি ছোটটিতে।
শুনে অজ্ঞান হয়ে গেলেন মাস্টার!
> কর্মচারী- স্যার, অনেক বৃষ্টি হচ্ছে, ঝড় হচ্ছে, মনে হচ্ছে আজ বিপর্যয় হবে, আমি কি আজ ছুটি নিতে পারি?
বস- তুমি নিজেই ভেবে দেখ সারাদিন কার কাছে অপমানিত হতে চাও... আমাকে নাকি তোমার বউ?
কর্মচারী- ঠিক আছে স্যার... আমি আসছি...
> ডাকার পরেও যখন কেউ ভোরে ঘুম থেকে ওঠে না,
তখন তাকে ঘুম থেকে জাগানোর কার্যকরী পদ্ধতি রয়েছে।
ওর কানে গিয়ে আস্তে করে বলুন
তোর বাবা তোর মোবাইল চেক করছে।
> মরার আগে শ্বশুর জামাইকে বললেন- আমি যাচ্ছি, এরপর দেখা হবে স্বর্গে,
ঠিক সেই দিন থেকে জামাই মদ খাওয়া শুরু করে,
দুনিয়ার সব খারাপ কাজ করা শুরু করে...
যাই ঘটুক, স্বর্গে যাব না ...
মানে শ্বশুরের সঙ্গে দেখা করতে যেতে চাই না।
> বয়ফ্রেন্ড- জানু ৩ ঘন্টা কোথায় নিখোঁজ ছিলে?
গার্লফ্রেন্ড- বেবি, শপিং করতে মলে গিয়েছিল।
বয়ফ্রেন্ড- ঠিক আছে ডার্লিং, কী নিয়েছো?
গার্লফ্রেন্ড- বেবি, একটা হেয়ার ব্যান্ড এবং ৪৫টা সেলফি।
> শিক্ষক- বাচ্চারা বলতো, ভাস্কো দা গামা কবে ভারতে আসেন?
টিল্লু- শীতে।
শিক্ষক- কে বলল?
টিল্লু- স্যার, আমি আপনার নামে শপথ করে বলছি... আমি বইতে ছবি দেখেছি, তিনি একটি কোট পরে ছিলেন।
শিক্ষক নিজের মাথাই থাপড়াতে লাগলেন।
> টিংকু চিড়িয়াখানায় চাকরি পেয়েছে…
সে সিংহের খাঁচায় তালা দেয়নি।
অফিসার- টিংকু তুমি সিংহের খাঁচায় তালা দিলে না কেন?
টিংকু- কী দরকার... এমন বিপজ্জনক প্রাণী কে চুরি করবে?
টিংকুকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)