Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> রোগী: ডাক্তার, এই রোগে আমার বাঁচার সম্ভাবনা কত পার্সেন্ট?
চিকিৎসক: শতভাগ।
রোগী: কীভাবে?
চিকিৎসক: সাধারণত এ রোগে প্রতি দশজনে একজন বাঁচে।
রোগী: তাহলে আমার বাঁচার ভরসা কোথায়?
চিকিৎসক: আপনি আমার দশম রোগী। এর আগের নয়জনই মারা গেছেন।
> রাজিবের উচ্চতা পাঁচ ফুট। সে গেছে পাত্রী দেখতে। পাত্রীর বাবা জিজ্ঞেস করলেন-
পাত্রীর বাবা: বাবা, তোমার উচ্চতা কত?
রাজিব: পাঁচ ফুট ১০ ইঞ্চি।
ছেলের মা: চুপ কর গাধা, এটা ফেসবুক না।
> রাস্তায় দাঁড়িয়ে এক ছেলে এক মেয়েকে বলল-
ছেলে: আই লাভ ইউ।
মেয়ে: ওই, আয়নায় নিজের চেহারা দেখছিস কখনো?
ছেলে: দেখছি তো।
মেয়ে: তারপরও...
ছেলে: দেখছি বলেই তো তোর মত পেত্নির কাছে আসছি। নইলে তো ক্যাটরিনার কাছেই যেতাম।
> বল্টু: মিলি কি খাচ্ছো?
মিলি: দেখতেই তো পারছো, সিঙ্গারা খাচ্ছি।
বল্টু: উফ! কী হট!
মিলি: সিঙ্গারা তো হটই খায়।
বল্টু: আমি কি তোমার সিঙ্গারার আলু হতে পারি।
মিলি: আমি তো আলু ফেলে দিয়ে সিঙ্গারা খাই।
> একদিন শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—
শিক্ষক: আচ্ছা, বলতে পারো দুধের সঙ্গে বেড়ালের কোনখানে মিল আছে?
ছাত্র: স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।
শিক্ষক: তাহলে বলো।
ছাত্র: স্যার, দুটো থেকেই ‘ছানা’ পাওয়া যায়।
> দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন—
প্রথম ছাত্র: স্যার, আপনি বল্টুর পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক: কেন! আমি তো দু’জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!
প্রথম ছাত্র: স্যার, ওর নাম হচ্ছে বল্টু। আর আমার নাম হচ্ছে অনন্ত রাজ হৃদয় চৌধুরী।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)