Jokes in Bengali: দৌড়াদৌড়ি ভরা জীবনের মাঝে টেনশন মুক্ত থাকতে হাসতে থাকা খুব জরুরি। হাসি মানসিক চাপ দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কৌতুক। যা পড়ার পর আপনি কিছু সময়ের জন্য নিজের হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> স্বামী: জজ সাহেব, আমি আমার স্ত্রীর কাছে ডিভোর্স চাই, সে থালা-বাসন ছুড়ে মারে।
জজ: সবে বাসন ছুড়ে মারতে শুরু করেছেন নাকি আগেও মারতেন।
স্বামী: আগে থেকেই।
বিচারক: তাহলে এত বছর পর ডিভোর্স কেন?
স্বামী: কারণ এখন তার নিশানা একদম ঠিক জায়গায় লাগছে।
> এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা।
গোয়েন্দা: গত রাতে পাশের বাড়ি থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন?
প্রতিবেশী: নাহ! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না!
> বাড়ির মালিক মারা গেছেন। চাকর হাউমাউ করে কাঁদছে। প্রতিবেশীরা এসেছে দেখতে। একজন চাকরকে জিজ্ঞাস করলেন—
প্রতিবেশী: কী হয়েছিল তোমার মালিকের?
চাকর: ভারি ভুলোমনা মানুষ ছিলেন তিনি। বোধ হয় গত রাতে নিশ্বাস নিতে ভুলে গেছিলেন।
> চোর: জলদি, পুলিশ আসছে! জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়।
সহকারি: কেন ওস্তাদ? পেছনেও তো দরজা আছে।
চোর: বাংলা সিনেমায় তাই করে।
সহকারি: কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তের তলায় আছি।
চোর: দূর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়?
> প্রতি রাতে একবার করে ঘুম থেকে উঠে রাকেশ বিয়ের আংটিটা খুলে ফেলে।
স্বাধীনতা উপভোগ করে কয়েক মিনিট, তারপর আংটিটা পরে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে আবার ঘুমিয়ে পড়ে।
> জামাইবাবু : তোমাদের এখানে সবচাইতে বিখ্যাত কী?
শালী : যে সবচেয়ে বিখ্যাত ছিল তাকে তো আপনি নিয়ে গেছেন।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)