Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...
> ডাক্তার: বাহ! আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আপনার পালস তো একদম ঘড়ির কাঁটার মতো চমৎকার চলছে।
রোগী: তার কারণ আপনি সেই তখন থেকে আমার হাতঘড়িটাই চেপে ধরে বসে আছেন।
> পাত্র খুবই লোভী। কিন্তু বেআইনি বলে যৌতুক চাইতে পারে না।
তাই কায়দা করে শ্বশুরকে বলল, ‘বিয়েতে আপনি আমায় এমন কিছু উপহার দিন, যা পেট্রোলে চলে।’
শ্বশুর অতিব চালাক। তিনি বললেন, ‘বেশ তো একটা খুব ভালো লাইটার দেব।’
> এক মাতাল গেছে মন্দিরের পুরোহিতের কাছে শুদ্ধ হবার জন্য...
পুরোহিত মাতালকে তিনবার এক বড় গামলা জলে চুবিয়ে বললো - এখন তুমি শুদ্ধ হয়েছো,
তোমার নতুন নাম "শাশ্বত" আর তোমার মধ্যের সেই মাতাল আত্মা নেই।
এখন থেকে তুমি আর মদ্যপান করবে না...
মাতাল বাড়িতে ফিরে ফ্রিজ থেকে একটা চিল্ড বিয়ার বের করে তিনবার জলে চুবিয়ে বললো -
এখন তুমিও শুদ্ধ এবার তোমার নাম হল "গ্রীন টি।"
> শিক্ষকঃ বলত এভারেস্ট কোথায়?
ছাত্রঃ জানি না।
শিক্ষকঃ এটাই জানো না! কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালেই সব জানতে পারবে!
ছাত্রঃ কেন স্যার? কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালে এভারেস্ট দেখা যাবে?
> শিক্ষক: গ্রামার কাকে বলে?
ছাত্র: যে লোক গ্রামে থাকে তাকেই বলে গ্রামার।
লোকটি যদি বাঙালি হয় তবে তাকে বলে বাংলা গ্রামার আর যদি সে ইংরেজ হয় তবে তাকে বলে ইংরেজি গ্রামার।
> এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা।
গোয়েন্দা: গত রাতে পাশের বাসা থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন?
প্রতিবেশী: নাহ! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)