Bengali Chutkule: বর্তমান সময়ে নিজেকে সুস্থ রাখাও চ্যালেঞ্জের চেয়ে কম নয়। লোকেরা তাদের কাজের চাপে নিজের দিকে মনোযোগ দিতে পারে না, তবে আপনি যদি এই চ্যালেঞ্জটিকে সহজ করতে চান তবে আপনার প্রতিদিন হাসতে থাকা অভ্যাস করা উচিত। আসলে, আমরা আমাদের হাসি থেকে অনেক উপকার পাই। হাসি মানসিক চাপ দূর করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়। হাসলে যদি আপনার মন খুশি থাকে তবে আপনি অনেক সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। হাসি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। তাই আপনাকে হাসাতে আমরা কিছু মজার জোকস নিয়ে এসেছি, যা পড়লে আপনি হাসি থামাতে পারবেন না।
> শিক্ষক: বলো তো, কোনটি আমাদের বেশি দরকার, সূর্য না চাঁদ?
ছাত্র: চাঁদ, স্যার।
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: রাতে চারদিক অন্ধকার থাকে, তখন চাঁদ আমাদের আলো দেয়। আর দিনে চারদিক আলোকিত থাকে। সূর্য আমাদের তখন আলো দেয়।
> শিক্ষক: শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন।
ছাত্র: কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারত না
> স্যার: মিঠু, বলতো গরু আমাদের কী দেয়?
মিঠু: গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!
> শিক্ষক: মন্টি, বলো তো হাসা ইংরেজি কী?
মন্টি: লাফ।
শিক্ষক: তাহলে হাসাহাসির ইংরেজি কী হবে?
মন্টি: লাফালাফি স্যার!
> বল্টু খুবই মনোযোগ দিয়ে কিছু একটা ভাবছে। বন্ধু সুদীপ তা দেখেই জিজ্ঞাসা করলো—
সুদীপ: এই বল্টু, কী ভাবছিস?
বল্টু: আমি এতক্ষণ ভেবে একটা ব্যাপার বের করেছি।
সুদীপ: কী সেটা?
বল্টু: পৃথিবীতে চার ধরনের প্রেমিকা কখনো খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়।
সুদীপ: কোন ধরনের?
বল্টু: ১. যে মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে কখনোই মিসডকল দেয় না!
২. যে মেয়ে শপিং করতে পছন্দ করে না!
৩. যে মেয়ের মনে কোনো হিংসা নেই!
৪. যে মেয়ে উপরের তিনটি ধরন পড়ার পরেও মাথা ঠান্ডা রাখতে পারে!
> ১ম ব্যক্তি: ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি: কেন! কোথাও যায়নি তো!
১ম ব্যক্তি: কেন মজা করছেন ভাই? সত্যি করে বলেন না!
২য় ব্যক্তি: মজা কেন করবো ভাই? আমি তো বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।
(Disclaimer: এখানে দেওয়া তথ্য সাধারণ বিশ্বাস এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। আজতক বাংলা এটি নিশ্চিত করে না।)