Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...
> একটি লোক সকাল সকাল ফেসবুক খুলে বসেছিল।
তার এক মহিলা বন্ধু লুচি, আলুরদমের ছবি আপলোড করে লিখলেন, ‘এসো, সবাই ব্রেকফাস্ট করি।’
লোকটি কমেন্ট করলেন, ‘খুব ভালো টেস্ট ছিল, দারুণ লাগলো।’
লোকটির স্ত্রী এই কমেন্ট দেখে স্বামীকে আর টিফিন দিলেন না।
চার ঘণ্টা না খেতে দেওয়ার পর স্ত্রী বললেন-
স্ত্রী: কই গো, শুনছো?
স্বামী: কী হয়েছে?
স্ত্রী: তুমি কি লাঞ্চ ঘরে করবে না কি ফেসবুকে?
> স্বামী: আমাদের কাছে যদি একটা প্রদীপ থাকত আর সেখান থেকে একটা সুন্দরী নারী বের হতো।
আর সে যদি আমাদের বাড়ির কাজগুলো করে দিতো, ছেলেকে স্কুলে নিয়ে যেতো। তাহলে কেমন হতো?
স্ত্রী: এককথায় বলতে পারো না যে, তুমি আরেকটা বিয়ে করতে চাও।
> স্ত্রী: তুমি একটু আমার দিকে ঘুরে শোও না, প্লিজ!
স্বামী: কেন?
স্ত্রী: আমার ভয় ভয় করছে। তুমি সামনে থাকলে শান্তিতে একটু ঘুমোতাম।
স্বামী: তুমি শুধু তোমার কথাটাই ভাবলে? সেটা করলে যে আমার সারারাত ভয়ে কাটবে, তা দেখবে কে?
> ডাক্তার: আপনি কি খেয়েছিলেন?
রোগী: বার্গার, পিজ্জা আর কোক।
ডাক্তার: দেখুন আপনি এখন ফেসবুকে চ্যাটিং করছেন না।
রোগী: ওহ! মুলোর তরকারি দিয়ে ভাত।
> বাবা: তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করেছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
> রোগী: আজ আমি বুঝতে পারছি, সামান্য জ্বরও যে কত ভয়াবহ হতে পারে।
ডাক্তার: কীভাবে বুঝলেন?
রোগী: কীভাবে আর? আপনার লেখা ওই প্রেসক্রিপশনের কাগজটা দেখে!
ডাক্তার: তাতে কী?
রোগী: এত ওষুধ কেনার টাকা কোথায় পাবো?
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)