Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> মালিক তার কর্মচারীকে বোকাই জানতেন। আর তাই-
মালিক: আমি বাইরে যাচ্ছি, যদি কোনো ক্রেতা আসে তাহলে বলবি, সোনার মূল্য দ্বিগুণ।
কর্মচারী: ঠিক আছে।
কিছুক্ষণ পর মালিক এসে-
মালিক: আমি যেমন বলেছিলাম; তেমন করেছিস তো?
কর্মচারী: হ্যাঁ, এক লোক সোনা বিক্রি করতে এসেছিল। সে ১ ভরি ৪৪ হাজার টাকা চাইল। আমি বললাম, ৮৮ হাজারের চেয়ে এক টাকাও কম দেওয়া সম্ভব না। এই দামে ১০ ভরি কিনে ফেলেছি।
> আধুনিক বিয়ে-শাদির কথাবার্তা চলছে-
মেয়েপক্ষ: শুনলাম, ছেলে না কি নেশা করে খুব?
ছেলেপক্ষ: তা একটু আধটু। আমার ছেলে স্বভাবে-আচরণে খুবই ভালো। মিথ্যা বলবো না, ও আজকাল তিন-চার পেগ খায়। তবে তা রাতের বেলায়।
মেয়েপক্ষ: এই বিয়ে পাকা। ছেলে পছন্দ হয়েছে। বোঝা যাচ্ছে, ছেলের আয়-রোজগার খুব ভালো।
> চকলেটের দোকানে খোকার সঙ্গে দেখা হলো এক ভদ্রলোকের-
ভদ্রলোক: খোকা, এত চকলেট খেও না। তোমার দাঁতে পোকা হবে, পেট খারাপ হবে, অল্প বয়সেই রোগ হবে।
খোকা: আপনি বুঝি অনেক দিন বাঁচতে চান?
ভদ্রলোক: অবশ্যই।
খোকা: আমার ঠাকুমার বয়স ১০৭ বছর।
ভদ্রলোক: তোমার ঠাকুমা নিশ্চয়ই ছোটবেলায় এত বেশি চকলেট খেতেন না।
খোকা: সেটা জানি না। তবে ঠাকুমা কখনোই অন্যের ব্যাপারে নাক গলান না।
> স্ত্রী রাত করে অফিস থেকে ফিরে দেখলেন বাচ্চা কান্নাকাটি করছে। পাশে তার বাবা হতবুদ্ধি অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
তার হাতে বাবুর অনেকগুলো খেলনা। এটা দেখে স্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন-
স্ত্রী: এত সার্কাস না করে বাচ্চাকে ঘুমপাড়ানি গান শোনালেই তো পারতে! জান না, ওই গান শুনলে সে ঘুমিয়ে পড়ে!
স্বামী: সেই চেষ্টাও করেছি। কিন্তু তাতে বাচ্চার চোখে ঘুম তো এলোই না, উল্টা পাশের ফ্ল্যাটের বৌদি এসে বলে গেলেন,
‘এর চেয়ে বাচ্চাকে কাঁদতে দিন’। আপনার গানের চেয়ে ওর কান্না বেশি সুরেলা।
> এক লোকের স্ত্রী বেড়াতে এসে এক জায়গায় একটা সাইনবোর্ড দেখল।
তাতে লেখা, ‘বিশাল মূল্য ছাড়। সিল্কের শাড়ি ১০ টাকা, জামদানি ৮ টাকা ও সুতি শাড়ি ৫ টাকা।’
এটা দেখে সে তার স্বামীকে বলল-
স্ত্রী: দেখো, কী বিশাল ডিসকাউন্ট, অবিশ্বাস্য। এখনই আমাকে ৩০০ টাকা দাও। ইচ্ছেমতো শাড়ি কিনে আনি।
স্বামী: এতো উত্তেজিত হওয়ার কিছু নেই। ওটা লন্ড্রির দোকান।
> রাস্তায় হোঁচট খেয়ে স্ত্রীর ওপরের ঠোঁটে আঘাত লাগায় স্ত্রীকে নিয়ে বল্টু গেছেন চিকিৎসকের কাছে।
চিকিৎসক ওষুধ দিয়ে স্ত্রীর ওপরের ঠোঁটে একটি পট্টি মেরে দিয়ে বললেন-
চিকিৎসক: আর কোনো সমস্যা নেই। কয়েকদিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।
বল্টু : দুই ঠোঁটে পট্টি মেরে দিতে ফি কত দিতে হবে?
> একদিন এক বাড়ির বাবুর্চি রান্না করছিল।
গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন-
গৃহকর্ত্রী: এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছ!
বাবুর্চি: মাছ তো সারাজীবন জলেই ছিল মেমসাহেব। ওটা আবার ধোয়ার কী দরকার।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)