scorecardresearch
 

Bidhannagar Station: এক প্ল্যাটফর্মে তিন ট্রেনের ঘোষণায় হুড়োহুড়ি, অবরোধ-উত্তেজনা বিধাননগরে

সন্ধে নাগাদ ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল বিধাননগর স্টেশনে। দীর্ঘক্ষণ ধরে ব্যহত হল পরিষেবা। জানা গেছে, একই প্ল্যাটফর্মে ৩টি ট্রেনের ঘোষণা শুনে দাঁড়িয়ে থাকা অসংখ্য যাত্রীর মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। সাবওয়ের মধ্যে পড়ে আহত হন অনেকে।

Advertisement
 বিধাননগর স্টেশনে বিক্ষোভ যাত্রীদের। নিজস্ব ছবি। বিধাননগর স্টেশনে বিক্ষোভ যাত্রীদের। নিজস্ব ছবি।
হাইলাইটস
  • সন্ধে নাগাদ ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল বিধাননগর স্টেশনে।
  • দীর্ঘক্ষণ ধরে ব্যহত হল পরিষেবা।

সন্ধে নাগাদ ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল বিধাননগর স্টেশনে। দীর্ঘক্ষণ ধরে ব্যহত হল পরিষেবা। জানা গেছে, একই প্ল্যাটফর্মে ৩টি ট্রেনের ঘোষণা শুনে দাঁড়িয়ে থাকা অসংখ্য যাত্রীর মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। সাবওয়ের মধ্যে পড়ে আহত হন অনেকে। এক যাত্রীর মাথায় ও মুখে গুরুতর আঘাত লাগে বলে খবর। ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে তিন ট্রেনের ঘোষণাতেই বিপত্তি বলে জানতে পারা যাচ্ছে।

কোন কোন ট্রেন আগে আসবে কোন ট্রেন পরে তা নিয়েও তৈরি হয় ধোঁয়াশা। ট্রেনের ঘোষণায় বিভ্রান্ত হয়ে  তিন-চারটি ট্রেনের যাত্রীরা একসঙ্গে প্লাটফর্মে জড়ো হয়ে যান। বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি হয়। ট্রেন ধরতে ব্যাপক হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। সাবওয়ের মধ্যে আটকে পড়েন বহু যাত্রী। 

নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ, বিধাননগর স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম খুবই সংকীর্ণ। এক প্ল্যাটফর্ম থেকে অন্য প্ল্যাটফর্মে যাওয়াও খুবই কষ্টসাধ্য। প্রায়ই সাবওয়েতে মানুষের ভিড় হয়। আটকে থাকতেও হয়। এর আগেও একাধিকবার একই ঘটনা দেখা গিয়েছে এই স্টেশনে। সেইসঙ্গে বিভ্রান্তিকর ঘোষণা তো রয়েইছে। সংকীর্ণ প্ল্যাটফর্মে প্রতিদিনই দুর্ঘটনার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। তারমধ্যেও ঝুঁকি নিয়ে চলছে যাতায়াত। 

আরও পড়ুন

সূত্রের খবর, এদিন বিধাননগর স্টেশনে একইসঙ্গে আপ দত্ত পুকুর লোকাল, বজবজ নৈহাটি, আপ বনগাঁ লোকালের ঘোষণা করে দেওয়া হয়। ঘোষণা মাত্রই হুড়মুড়িয়ে প্ল্যাটফর্মে ঢুকতে থাকেন যাত্রীরা। চাপ বাড়ে সাবওয়েতেও। রীতিমতো পদপিষ্ট হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। 

প্রতিবাদে আপ লাইনে প্রায় ১০ মিনিটের বেশি সময় ধরে অবরোধ চালান যাত্রীরা। পরিষেবা ব্যাহত হয় বনগাঁ লাইনেও। আপ দত্ত পুকুর লোকাল সহ একাধিক ট্রেন পর পর দাঁড়িয়ে যায়। বহু ট্রেন দাঁড়িয়ে যায় বিধাননগরের পিছনের দিকে থাকা আপ এবং ডাউন লাইনে। অফিস টাইমে সময়ে ট্রেন ধরতে না পেরে ক্ষোভে ফেটে পড়েন অনেকে। রাত আটটা নাগাদ পুলিশ এসে ঘটনা সামাল দেয়। স্বাভাবিক হতে থাকে পরিষেবা। বিষয়টিতে রেলের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

Advertisement

 

Advertisement