scorecardresearch
 

Kanthi Burning Ghat Tender Scam: কাঁথির আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে তলব CBI-র, সোমে নিজাম প্যালেসে হাজিরার নির্দেশ

কাঁথি টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় (Kanthi Burning Ghat Tender Scam) পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থানার সার্কেল ইন্সপেক্টর অমলেন্দু বিশ্বাসকে (Amalendu Biswas) তলব করল সিবিআই (CBI)। কলকাতার নিজাম প্যালেসে (Nizam Palace) তাঁকে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

Advertisement
কাঁথি থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে তলব CBI-র কাঁথি থানার আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে তলব CBI-র
হাইলাইটস
  • সোমবার সকাল ১১টার মধ্যে নিজাম প্যালেসে হাজির হতে বলা হয়েছে
  • সিবিআই-এর দুর্নীতি দমন শাখার অফিসে যেতে হবে

কাঁথি টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় (Kanthi Burning Ghat Tender Scam) পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থানার সার্কেল ইন্সপেক্টর অমলেন্দু বিশ্বাসকে (Amalendu Biswas) তলব করল সিবিআই (CBI)। কলকাতার নিজাম প্যালেসে (Nizam Palace) তাঁকে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আইসি অমলেন্দু বিশ্বাসকে সোমবার সকাল ১১টার মধ্যে নিজাম প্যালেসে হাজির হতে বলা হয়েছে। ৪ জানুয়ারি কলকাতা হাইকোর্ট কাঁথির রাঙামাটি শ্মশানের সংস্কারের জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করার জন্য সিবিআইকে নির্দেশ দেয়। যার পরে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা শুক্রবার অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর নথিভুক্ত করে।

সিবিআই-র একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে এটা মনে হচ্ছে যে অমলেন্দু বিশ্বাস এই মামলায় জড়িত। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কলকাতায় সিবিআই-এর দুর্নীতি দমন শাখার অফিসে ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে হাজির হতে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন:Keshari Nath Tripathi Passes Away: প্রয়াত বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী

এই মামলায় পূর্ব মেদিনীপুর পুলিশ রামচন্দ্র পন্ডা (Ramchandra Panda) নামে এক ঠিকাদারকে গ্রেফতার করেছিল। দারুয়া ফ্রেন্ডস কো-অপারেটিভ সোসাইটির সভাপতি কাকলি পন্ডার দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতেই রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। যদিও কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) থেকে নিঃশর্ত জামিন পেয়ে শুক্রবার মুক্তি পান রামচন্দ্রবাবু। সন্ধ্যায় এক সাংবাদিক বৈঠকে একের পর এক বিস্ফোরক দাবি করেন তিনি। তিনি দাবি করেন, শুভেন্দু অধিকারীর নাম নিতে মারাত্মক চাপ দেওয়া হয়েছে পুলিশের তরফে। বন্দুক দেখিয়ে তাঁকে জেরা করা হয়। তিনি আরও দাবি করেন যে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস কাকলি পান্ডাকেও তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করার জন্য চাপ দিয়েছিল।

রামচন্দ্রের দাবির সত্যতা নিশ্চিত করে কাকলি কলকাতা হাইকোর্টকে জানান যে কেউ একজন তাঁকে মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত একটি কাগজে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করেছিলেন। রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করতে তাঁকে জোরপূর্বক থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। শুনানির পর হাইকোর্ট অবিলম্বে মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। কলকাতা হাইকোর্টের আদেশের ভিত্তিতে সিবিআই অমলেন্দু বিশ্বাসকে জেরা করার জন্য তলব করেছে।

Advertisement

Advertisement