scorecardresearch
 

Dilip Ghosh Rajeev Kumar: "কোর্ট-সিবিআই-র থেকে লুকোনোর ট্রেনিং দিতে গিয়েছিলেন" রাজীবকে কটাক্ষ দিলীপের

Dilip Ghosh Rajeev Kumar: সন্দেশখালি কি দ্বিতীয় নন্দীগ্রাম? এই প্রশ্নে তিনি বলেন, “নন্দীগ্রাম একটা গেম চেঞ্জার ছিল। এটা দেখেও বহু মানুষ প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে পাবেন। নন্দীগ্রামের মত পরিস্থিতি অনেক জায়গায় তৈরি হবে। সাধারণ মানুষ নিজের হাতে ঝাণ্ডা তুলে প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে নিচ্ছেন। তারা এখন কোনও পার্টিকেই খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না। মানুষকে নিজের রাস্তা নিজেই খুঁজে নিতে হচ্ছে।”

Advertisement
"কোর্ট-সিবিআই লুকনোর ট্রেনিং দিতে গিয়েছিলেন" রাজীবকে কটাক্ষ দিলীপের "কোর্ট-সিবিআই লুকনোর ট্রেনিং দিতে গিয়েছিলেন" রাজীবকে কটাক্ষ দিলীপের

Dilip Ghosh Rajeev Kumar: “লোকেট করতে গিয়েছিলেন ? নাকি শাহজাহানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। উনি নিজে কীভাবে কোর্ট এবং সিবিআই-এর হাত থেকে লুকিয়ে ছিলেন সেই ট্রেনিং দিতে গিয়েছিলেন।” মধ্যরাতে ডিজি রাজীব কুমারের লঞ্চ সফরকে কটাক্ষ করে সরব হলেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। পাশাপাশি নন্দীগ্রামের মতো পরিস্থিতি অনেক জায়গায়. তৈরি হবে বলেও দাবি করেন তিনি। শনিবার সল্টলেকে মর্নিং ওয়াকে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি এ কথা বলেন।

সন্দেশখালি  নিয়ে কী বললেন দিলীপ?

সন্দেশখালি কি দ্বিতীয় নন্দীগ্রাম? এই প্রশ্নে তিনি বলেন, “নন্দীগ্রাম একটা গেম চেঞ্জার ছিল। এটা দেখেও বহু মানুষ প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে পাবেন। নন্দীগ্রামের মত পরিস্থিতি অনেক জায়গায় তৈরি হবে। সাধারণ মানুষ নিজের হাতে ঝাণ্ডা তুলে প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে নিচ্ছেন। তারা এখন কোনও পার্টিকেই খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না। মানুষকে নিজের রাস্তা নিজেই খুঁজে নিতে হচ্ছে।”

সন্দেশখালিতে রাজীব কুমার শাহজাহান শেখের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেন। তাঁর দাবি, অনেকে বলছেন, সন্দেশখালিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে। কিন্তু লোকে জানে না, কখনও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে ছিল না। মানুষের সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে তাই তাঁরা পথে নেমেছেন। এখন বলা হচ্ছে নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হবে। এতদিন কেন করা হয়নি?

দিলীপবাবুর অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে এমন অনেক জায়গা রয়েছে, যেখানে গুণ্ডা বানানো হয়েছে। নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদা, দিনাজপুর, কোচবিহার সব জায়গাতে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে।সমাজবিরোধীদের হাতে পঞ্চায়েত তুলে দেওয়া হয়েছে।সিপিএমের আমলে হাতেখড়ি হয়েছে, এখন রমরমা, তারা পয়সা দেয় দলকে, দল তাদের মাথায় তুলে রাখে। মানুষ আর সহ্য করবে না।

 

Advertisement
Advertisement