scorecardresearch
 

Durga Puja 2023: কলকাতার এই পুজোয় এবার 'মাইসোর প্যালেস', মাথা ঘুরিয়ে দেওয়া বাজেট

আর মাত্র ১০০ দিন। তারপরই পুজোর ঢাকে কাঠি পড়বে। ইতিমধ্যেই কলকাতার পুজো কমিটিগুলোতে খুঁটিপুজো শুরু হয়ে গেছে। পুজো কমিটিগুলোর থিমও ঠিক হয়ে গেছে। কলকাতার সবথেকে বড় পুজো কমিটিগুলোর মধ্যে একটি হল কলেজ স্কোয়ারের পুজো। যার সভাপতি তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। একসময় এই পুজো কমিটির সভাপতি ছিলেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্র। সাবেকি ঘরানার এই পুজোয় রয়েছে এবার বিশেষ চমক।

Advertisement
ফাইল ছবি। ফাইল ছবি।
হাইলাইটস
  • আর মাত্র ১০০ দিন। তারপরই পুজোর ঢাকে কাঠি পড়বে।
  • ইতিমধ্যেই কলকাতার পুজো কমিটিগুলোতে খুঁটিপুজো শুরু হয়ে গেছে।
  • পুজো কমিটিগুলোর থিমও ঠিক হয়ে গেছে।

আর মাত্র ১০০ দিন। তারপরই পুজোর ঢাকে কাঠি পড়বে। ইতিমধ্যেই কলকাতার পুজো কমিটিগুলোতে (Kolkata Durga Puja 2023) খুঁটিপুজো শুরু হয়ে গেছে। পুজো কমিটিগুলোর থিমও ঠিক হয়ে গেছে। কলকাতার সবথেকে বড় পুজো কমিটিগুলোর মধ্যে একটি হল কলেজ স্কোয়ারের (College squre) পুজো। যার সভাপতি তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। একসময় এই পুজো কমিটির সভাপতি ছিলেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্র। সাবেকি ঘরানার এই পুজোয় রয়েছে এবার বিশেষ চমক।

কলেজ স্কোয়্যারে (Kolkata College Square) থিমের পুজো হয় না। তবে মণ্ডপসজ্জায় চমক থাকে। এবারেও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। প্রতিমা সাবেকি। প্রতিবারের মতো এবারও কুমোরটুলির সনাতন রুদ্রপাল প্রতিমা তৈরি করছেন। মণ্ডপের দায়িত্বে রয়েছেন শান্তিপুরের শিল্পীরা। শুক্রবার খুঁটিপুজো। তারপরই জোরকদমে মণ্ডপ তৈরির কাজ শুরু হবে। কলেজ স্কোয়ার পুজো কমিটির অন্যতম সংগঠক বিকাশ মজুমদার বললেন, 'এবারে কর্নাটকের মাইসোর প্যালেসের আদলে মণ্ডপ তৈরি হবে। বাজেট প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা। এবছর এই পুজোর ৭৬ বছর। জাঁকজমক বাড়ছে। প্রচুর অনুষ্ঠানও হবে। আলোর বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে।'

পর্যটকদের সংখ্যা বিচারে মাইসোর প্যালেস তাজমহলের পরেই ভারতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। মাইসোর, ইংরেজদের দেওয়া নামটা এসেছে 'মহিষুরু' থেকে। প্রাসাদটি নির্মাণের সময় হিন্দু, মুসলিম, রাজপুত এবং গথিক স্থাপত্য রীতি অনুসরণ করা হয়। ১৯১২ সালের পরেও প্রাসাদের সৌন্দর্যায়ন চলতেই থাকে এবং ১৯৪০ সালে তৎকালীন এবং শেষ মাইসুর রাজ স্যার জয়চামারাজেন্দ্রা ওদেয়ার প্রাসাদের পরিবর্ধন করান এবং বর্তমান “পাবলিক দরবার হল” নির্মাণ করান। তিন তলা প্রাসাদটি সুন্দর ধুসর গ্রানাইট পাথরের তৈরি। লাল মার্বেল তৈরি গম্বুজ।

আরও পড়ুন

মাইসোর প্যালেস ওয়েদিয়ার রাজবংশের আমলে তৈরি। কিন্তু এই তাক লাগানো প্যালেসে আজও ফিসফিস করে কথা বলে নানা ইতিহাস। শোনা যায়, এই রাজবংশকে তাড়া করে বেড়ায় এক অভিশাপ, গত ৪০০ বছর ধরে তা তাড়া করছে। ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে বিজয়নগর সাম্রাজ্য দখল করে ওয়েদিয়াররা। পুরোনো প্রাসাদটি আগুনে পুড়ে যায়, তারপর ১৮৯৭ থেকে ১৯১২ এর মধ্যে আবার নতুন করে প্রাসাদটিকে বানানো হয়। তবে জানা গেছে যে তাজমহলের পরে সব থেকে বেশি পর্যটক আসেন মাইসোরের এই প্যালেসটি দেখতে। 

Advertisement

 

Advertisement