scorecardresearch
 

kolkata Changani Club Kachori : কলকাতার সেই ভাইরাল ক্লাব কচুরি খেয়ে অসুস্থ বিদেশি, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন-Video

কলকাতার বড়বাজারের ছাঙ্গানি ক্লাব কচুরির নাম কমবেশি সবাই শুনে থাকবেন। সেই দোকানের কচুরি খেয়েই অসুস্থ বিদেশি নাগরিক। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে হাসপাতালেও চিকিৎসার জন্য যেতে হয়।

Advertisement
kolkata changani club kachori kolkata changani club kachori
হাইলাইটস
  • কলকাতার বড়বাজারের ছাঙ্গানি ক্লাব কচুরি খেয়ে অসুস্থ বিদেশি
  • এতটাই অসুস্থ যে হাসপাতালে যান

কলকাতার বড়বাজারের ছাঙ্গানি ক্লাব কচুরির নাম কমবেশি সবাই শুনে থাকবেন। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে সেই দোকান ও বিক্রেতা এখন ভাইরাল। তবে সেই দোকানের কচুরি খেয়েই অসুস্থ বিদেশি নাগরিক। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে হাসপাতালেও চিকিৎসার জন্য যেতে হয়। 

@gharkekalesh on নামের একটি পেজে শেয়ার ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, একজন বিদেশি (মেক্সিকান বলে দাবি করা হচ্ছে) সেই দোকানে গিয়ে কচুরি কিনলেন। তারপর তা খেতে শুরু করলেন। তখন সেখানে লোকজনের বেশি লাইন ছিল। কচুরি ও সবজিতে অতিরিক্ত মশলা ও ঝাল থাকায় সেই ভ্লগার প্রথমে একটু বিরক্তি প্রকাশ করেন। তারপর খান। তবে খাওয়ার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ভিডিওতে সেই দৃশ্যও রয়েছে। 

সেই ফুড ভ্লগার দেখাতে থাকেন, কীভাবে তাঁর হাত থেকে লোম উঠতে শুরু করেছে। তাঁর পেটে ব্যথা শুরু হয়। বমি বমি ভাব আসে। অবস্থা বেগতিক দেখে হাসপাতালে চলে যান তিনি। সেখানে তাঁর চিকিৎসা করা হয়। সেই ভিডিও সামনে এসেছে। 

আরও পড়ুন

এদিকে এই ভিডিওটি এখন ঝড়ের গতিতে ভাইরাল। অনেক নেটিজনের মতে, ওই বিদেশি নাগরিক মশলাদার খাবার হজম করতে পারেননি। কেউ কেউ আবার দোকানের পরিচ্ছন্নতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। 
 
একজন নেটিজেন লেখেন, 'আপনার আমাদের ভারতের মশলাদার খাবার খাওয়া উচিত হয়নি। এটা সবাই হজম করতে পারবে না।' আর একজন লিখেছেন, 'মেক্সিকানরা খুব মশলাদার খাবার খায়। জায়গাটি খুব অপরিষ্কার। এখানে খাবার খাওয়া উচিত না। দোকানদারের বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত।' 

কলকাতার বড়বাজারের ছাঙ্গানি ক্লাব কচুরির ভিডিও বারবার ভাইরাল হয়। বিক্রেতার কচুরি বিক্রির পদ্বতি, তাঁর কথানার্তা শুনে নেটিজেনরা বেশ মজা পান। মাঝে মাঝে মেজাজও হারিয়ে ফেলেন সেই বিক্রেতা। এমন ভিডিও একাধিকবার সামনে এসেছে। সেই দোকানে কচুরির সঙ্গে বিকানির মশলা দিয়ে তৈরি আলুর তরকারির উপর ভুজিয়া ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ছোট্ট শালপাতায় করে তা পরিবেশন করা হয়। সকালেই প্রচুর মানুষ সেখানে ভিড় করেন। গত মার্চ মাসে এক বিক্রেতাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজও করতে শোনা যায় সেই বিক্রেতাকে। 

Advertisement

Advertisement