scorecardresearch
 

Kolkata Doctor Rape Murder: বাইকে লেখা 'সঞ্জনা', সঞ্জয়ের এই 'প্রিয় মানুষটি' কে?

কলকাতার পুলিশের বাইকে চড়ে শহর দাপিয়ে বেড়াত আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। ডব্লিউ বি জিরো ওয়ান এ ই ৫০২১ নম্বরের সেই বাইকের রেজিস্ট্রেশন আবার পুলিশ কমিশনারের নামে। নীল রঙের সেই পালসার বাইকের ভাইজারে (হেডলাইটের ওপরের অংশ) ইংরেজিতে লেখা কেপি, অর্থাৎ কলকাতা পুলিশ। ঠিক তার নীচেই লেখা 'সঞ্জনা'। কে এই সঞ্জনা? উত্তর খুঁজে বের করল 'বাংলা ডট আজতক ডট ইন।'

Advertisement
কলকাতা পুলিশের বাইক চালাত সঞ্জয়। গ্রাফিক: শুভঙ্কর মিত্র কলকাতা পুলিশের বাইক চালাত সঞ্জয়। গ্রাফিক: শুভঙ্কর মিত্র
হাইলাইটস
  • কলকাতার পুলিশের বাইকে চড়ে শহর দাপিয়ে বেড়াত আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়।
  • ডব্লিউ বি জিরো ওয়ান এ ই ৫০২১ নম্বরের সেই বাইকের রেজিস্ট্রেশন আবার পুলিশ কমিশনারের নামে।

কলকাতার পুলিশের বাইকে চড়ে শহর দাপিয়ে বেড়াত আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। ডব্লিউ বি জিরো ওয়ান এ ই ৫০২১ নম্বরের সেই বাইকের রেজিস্ট্রেশন আবার পুলিশ কমিশনারের নামে। নীল রঙের সেই পালসার বাইকের ভাইজারে (হেডলাইটের ওপরের অংশ) ইংরেজিতে লেখা কেপি, অর্থাৎ কলকাতা পুলিশ। ঠিক তার নীচেই লেখা 'সঞ্জনা'। কে এই সঞ্জনা? উত্তর খুঁজে বের করল 'বাংলা ডট আজতক ডট ইন।'

আরজি কর কাণ্ডে গ্রেফতার হয়েছে সিভিক ভলেন্টিয়ার সঞ্জয় রায়।  কলকাতা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছিল এবং বর্তমানে সে রয়েছে সিবিআই হেফাজতে। কারণ কেন্দ্রীয় সংস্থা এখন আরজি কর মামলার তদন্ত করছে। সঞ্জয়কে ইতিমধ্যে কয়েক দফা জেরা করেছে সিবিআই, তার পলিগ্রাফ টেস্টও হয়েছে। তার ব্যবহার করা বাইকও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। সেই বাইক নিয়ে মঙ্গলবার বিশেষ বিবৃতি দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। 

ধৃত সঞ্জয় রায়ের বাড়ি ভবানীপুরের শম্ভুনাথ পণ্ডিত স্ট্রিটে। সেখানেই তাঁর মা থাকেন। সূত্রের খবর, সঞ্জয়ের দুই দিদি রয়েছে। সঞ্জনা সঞ্জয়েরই পরিবারের এক খুদে সদস্য। স্নেহবশত তার নামের স্টিকারই সে বাইকের সামনে সেঁটেছিল। জানা যাচ্ছে, সঞ্জয় রায় সিভিক ভলান্টিয়ার হলেও তার সঙ্গে পুলিশের একাধিক অফিসারের সখ্য ছিল। সঞ্জয় ঘনিষ্ঠ এক পুলিশকর্তাকে সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে ইতিমধ্যে। 

আরও পড়ুন

ইতিমধ্যেই সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ টেস্ট করা হয়েছে। তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের আগে ঠিক কী কী করেছিল সে, তার একটা ধারণা মিলেছে বলে সূত্রের খবর। জানা যাচ্ছে, সঞ্জয় কার্যত স্বীকার করে নিয়েছে যে, সেমিনার হলে তরুণী চিকিৎসককে দেখা মাত্রই যে শারীরিক নিগ্রহ শুরু করে। এরপর মারধর এবং ধর্ষণের পর তাঁকে খুন করে। সিসিটিভি ফুটেজ এবং ছেঁড়া ব্লু-টুথ হেডফোনের সূত্র ধরেই প্রথমে সঞ্জয়কে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সিবিআই তদন্ত থেকে জানা গেছে, ঘটনার আগের দিন নির্যাতিতার ওপর 'নজর' রেখেছিল সে। হাসপাতালের করিডরের সিসি ক্যামেরায় সেই ছবিও ধরা পড়েছে।

Advertisement

 

Advertisement