scorecardresearch
 

Kolkata Doctor Rape Murder: প্রতিবাদ করলে শোকজ নোটিশ, আরজি কর-কাণ্ডে পথে প্রধান শিক্ষকেরা

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং হত্যার ঘটনায় ন্যায়বিচারের দাবিতে এবার পথে নেমেছেন রাজ্যের স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারা। সোমবার কলেজ স্কোয়্যারের বিদ্যাসাগর মূর্তির পাদদেশে দিনভর চলেছে তাদের অবস্থান-বিক্ষোভ কর্মসূচি, যা রাজ্যের ইতিহাসে এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।

Advertisement
আরজি কর-কাণ্ডে পথে প্রধান শিক্ষকেরা। ফাইল ছবি আরজি কর-কাণ্ডে পথে প্রধান শিক্ষকেরা। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং হত্যার ঘটনায় ন্যায়বিচারের দাবিতে এবার পথে নেমেছেন রাজ্যের স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
  • সোমবার কলেজ স্কোয়্যারের বিদ্যাসাগর মূর্তির পাদদেশে দিনভর চলেছে তাদের অবস্থান-বিক্ষোভ কর্মসূচি, যা রাজ্যের ইতিহাসে এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং হত্যার ঘটনায় ন্যায়বিচারের দাবিতে এবার পথে নেমেছেন রাজ্যের স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারা। সোমবার কলেজ স্কোয়্যারের বিদ্যাসাগর মূর্তির পাদদেশে দিনভর চলেছে তাদের অবস্থান-বিক্ষোভ কর্মসূচি, যা রাজ্যের ইতিহাসে এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।

আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে স্কুল চলাকালীন মিছিল আয়োজন করায়, রাজ্যের শিক্ষা দফতর আগেই বেশ কয়েকটি স্কুলকে শোকজ নোটিশ পাঠিয়েছে। বিশেষ করে, হাওড়া ও পূর্ব মেদিনীপুরের চারটি স্কুলকে চিঠি দিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের কর্মকাণ্ডের ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যের বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। প্রতিবাদের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে হাওড়া থেকে উত্তরপাড়া এবং পূর্ব মেদিনীপুরের বিভিন্ন অঞ্চলে, যেখানে শিক্ষার্থীরা এবং অভিভাবকরা মিছিলে সামিল হয়েছেন। এমনকি শিক্ষকদেরও দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মিছিলে অংশ নিতে। প্রতিবাদে বারবার উঠে এসেছে ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’ স্লোগান।

রাজ্য সরকারের এই নোটিশ পাঠানোর সিদ্ধান্তকে শিক্ষাঙ্গনে স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদী কণ্ঠরোধের কৌশল হিসেবেই দেখছেন রাজ্যের প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারা। সোমবার এই প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করে পশ্চিমবঙ্গের হাই স্কুল এবং হাই মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকদের সর্ববৃহৎ সংগঠন ‘অ্যাডভান্স্‌ড সোসাইটি ফর হেডমাস্টার্স অ্যান্ড হেডমিস্ট্রেসেস’ (এএসএফএইচএম)। সংগঠনটির ডাকে সাড়া দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলার প্রায় ৫০০রও বেশি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষিকা কলেজ স্কোয়্যারের প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেন।

আরও পড়ুন

সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক চন্দন মাইতি সংবাদমাধ্যমকে জানান, ‘‘নবান্ন থেকে বৈঠক করে রাজ্যের মুখ্যসচিব জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে যেন কোনও শান্তিপূর্ণ আন্দোলনও না হয়। অথচ নির্যাতিতা ছাত্রীর জন্য বিচার চেয়ে মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে শিক্ষামন্ত্রী পর্যন্ত সকলে পথে নেমেছেন। তবে ছাত্রছাত্রীরা পথে নামলেই দোষ?’’ 

 

Advertisement

Advertisement