scorecardresearch
 

Teachers Attempted Suicide : ৫ শিক্ষিকার বিষপান, এখন কেমন আছেন তাঁরা?

নিজেদের বদলি রুখতে মঙ্গলবার বিকাশ ভবনের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ৫ জন শিক্ষিকা। যা নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। ঘটনার পরপরই ৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ৩ জন শিক্ষিকা আরজি কর ও ২ জন NRS-এ ভর্তি রয়েছেন।

Advertisement
শিক্ষিকাদের বিক্ষোভ শিক্ষিকাদের বিক্ষোভ
হাইলাইটস
  • নিজেদের বদলি রুখতে মঙ্গলবার বিকাশ ভবনের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ৫ জন শিক্ষিকা
  • হাসপাতাল সূত্রে খবর,  ওই শিক্ষিকারা ইঁদুর মারার বিষ খেয়েছিলেন
  • এদের মধ্যে ৩ জন শিক্ষিকা আরজি কর ও ২ জন NRS-এ ভর্তি রয়েছেন। 

নিজেদের বদলি রুখতে মঙ্গলবার বিকাশ ভবনের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ৫ জন শিক্ষিকা। যা নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। ঘটনার পরপরই ৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ৩ জন শিক্ষিকা আরজি কর ও ২ জন NRS-এ ভর্তি রয়েছেন। 

আরও পড়ুন : দিলীপের 'ভিখারি' মন্তব্যে প্রবল উত্তেজনা! ছবিতে গোবর লেপে প্রতিবাদ মহিলাদের

এখন কেমন আছেন শিক্ষিকারা? 

ওই ২ হাসপাতাল সূত্রে খবর, শিক্ষিকাদের শরীরে কীটনাশক পাওয়া গিয়েছে। তাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। রাতে শ্বাসকষ্টের সমস্যা শুরু হওয়ায় NRS-এ ভর্তি থাকা ২ জনকে ICU-তে রাখা হয়। তাঁদের অবস্থা এখন স্থিতিশীল। অন্যদিকে আরজি করের এক শিক্ষিকাকে স্থানান্তরিত করা হয় ICU-তে। আরজি কর- হাসপাতালে ভর্তি থাকা বাকি দু'জনের অবস্থা অনেকটাই ভালো। 

হাসপাতাল সূত্রে খবর,  ওই শিক্ষিকারা ইঁদুর মারার বিষ খেয়েছিলেন। তাঁদের ইন্ট্রাফ্লুইড দিয়ে শরীর থেকে টক্সিন বের করা হয়েছে। শ্বাসকষ্ট ও লিভারের সমস্যা ধরা পড়েছে একাধিক শিক্ষিকার শরীরের। তাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। 

আরও পড়ুন : পৃথিবী এক সেকেন্ডের জন্য যদি থামে! কী হবে? রইল

ঠিক কী হয়েছিল? 

মঙ্গলবার দূরে বদলি ইস্যুতে বিকাশ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন শিক্ষিকারা। তখন কয়েকজন বিষ খেয়ে নেন বলে অভিযোগ। যদিও পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যায়। 

আন্দোলনরী শিক্ষিকাদের অভিযোগ, তাঁদের বেতন মাত্র ১০ হাজার টাকা। অথচ অন্যায়ভাবে তাঁদের বাড়ি থেকে বহু দূরে বদলি করা হচ্ছে। পুতুল মণ্ডল নামে এক মহিলা শিক্ষিকা জানান, "আমি সূর্য সেন শিশু বিদ্য়ালয়ে চাকরি করি। আমার বাড়ি বকখালিতে। আমাকে ট্রান্সফার করা হয়েছে কোচবিহারের দিনহাটায় আমাদের আন্দোলন করতে দেবে না এঁরা। আমার স্বামী নেই। একটা বাচ্চা আছে। আমি কীভাবে সংসার চালাব।' আর এক শিক্ষিকা জানান, 'আমি বেতন পাই ১০ হাজার টাকা। আমার বাড়ি ব্যান্ডেলে। আমাকে বদলি করা হয়েছে মালদার রতুয়ায়। এটা নিয়মবিরুদ্ধ।'  

Advertisement

Advertisement